"বাউল মানুষ"
ইভটিজিং বিরোধী রাজশাহী বিভাগীয় সাইকেল শোভাযাত্রাটি জয়পুরহাটে শেষ হয়েছে। শোভাযাত্রায় সমাপনী ও অংশ গ্রহণকারী ১০ যুবকের সম্মানে গতকাল সকালে স্থানীয় শহীদ ডাঃ আবুল কাশেম ময়দানে এক বর্ণাঢ্য সম্বর্ধনার আয়োজন করা হয়।
সম্বর্ধনায় ইভটিজিং প্রতিরোধে দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করার পাশাপাশি তরুণি ও যুবতীদের অশ্লীল পোশাক-আশাক পরিহার করে শালীন ও মার্জিত পোশাক পরিধানের আহবান জানানো হয়। এ সময় বক্তারা ইভটিজিং-এর শিকার নিহত কলেজ শিক্ষক মিজান,ফরিদপুরের চাঁপা রানী ভৌমিক ও বগুড়ার শেরপুরের রুপালী হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে খুনদের ফাঁসি দাবি করেন।
সামাজিক সংগঠন ধুমকেতুর উদ্যোগে ও জেলা প্রশাসনের সার্বিক সহায়তায় আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার আব্দুল মান্নান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোজাম্মেল হক। জেলা প্রশাসক অশোক কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আব্বাস আলী মন্ডল, জয়পুরহাট পৌর মেয়র ফজলুর রহমান, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আসমা বেগম, পৌর প্যানেল মেয়র নন্দলাল পার্শী, আওয়ামী লীগের জেলা সেক্রেটারি এসএম সোলায়মান, অধ্যক্ষ খাজা শামসুল ইসলাম, এনজিও সমন্বয় পরিষদের অপূর্ব সরকার, ভাদসা ইউ.পির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শাহ আলম প্রমুখ।
সাইকেল র্যালির সমাপনী ও শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহণকারীদের সম্বর্ধনা উপলক্ষে ইভটিজিংবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান সম্বলিত পোস্টার ও ব্যানারে জয়পুরহাট শহরকে সজ্জিত করা হয়। শোভাযাত্রাটি জয়পুরহাট শহরে পৌঁছালে ফুলের মালা দিয়ে অংশ গ্রহণকারী যুবকদের বরণ করে নেওয়া হয়। এ সময় জেলার স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মীসহ হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
সংবর্ধনায় অংশ গ্রহণকারী যুবকদের ফুল দিয়ে বরণ করার পাশাপাশি তাদের উৎসাহিত করতে প্রত্যেককে একটি করে বাই সাইকেল উপহার দেওয়া হয়।
সর্বনাশা ইভটিজিংসহ সকল সামাজিক অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে গণজাগরণ সৃষ্টির প্রত্যয়ে সদর উপজেলার ভাদসা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে গত ২৩ অক্টোবর ইভটিজিং বিরোধী রাজশাহী বিভাগীয় সাইকেল শোভাযাত্রাটি বের হয়। দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ঐ এলাকা ১০ জন ছাত্র শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহণ করে। সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়োজক সংগঠন ধুমকেতুর সভাপতির প্রত্যক্ষ তদারকীতে সাইকেল শোভাযাত্রাটি বিভিন্ন জেলা অতিক্রম করার সময় রাস্তায় রাস্তায় সাধারণ মানুষের মাঝে ইভটিজিংবিরোধী স্টিকার ও পোস্টার বিতরণ, পথসভাসহ সচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়। ইভটিজিং বিরোধী রাজশাহী বিভাগীয় সাইকেল শোভাযাত্রাটি জয়পুরহাটে শেষ হয়েছে।
শোভাযাত্রায় সমাপনী ও অংশ গ্রহণকারী ১০ যুবকের সম্মানে গতকাল সকালে স্থানীয় শহীদ ডাঃ আবুল কাশেম ময়দানে এক বর্ণাঢ্য সম্বর্ধনার আয়োজন করা হয়।
সম্বর্ধনায় ইভটিজিং প্রতিরোধে দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করার পাশাপাশি তরুণি ও যুবতীদের অশ্লীল পোশাক-আশাক পরিহার করে শালীন ও মার্জিত পোশাক পরিধানের আহবান জানানো হয়। এ সময় বক্তারা ইভটিজিং-এর শিকার নিহত কলেজ শিক্ষক মিজান,ফরিদপুরের চাঁপা রানী ভৌমিক ও বগুড়ার শেরপুরের রুপালী হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে খুনদের ফাঁসি দাবি করেন।
সামাজিক সংগঠন ধুমকেতুর উদ্যোগে ও জেলা প্রশাসনের সার্বিক সহায়তায় আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার আব্দুল মান্নান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোজাম্মেল হক।
জেলা প্রশাসক অশোক কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আব্বাস আলী মন্ডল, জয়পুরহাট পৌর মেয়র ফজলুর রহমান, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আসমা বেগম, পৌর প্যানেল মেয়র নন্দলাল পার্শী, আওয়ামী লীগের জেলা সেক্রেটারি এসএম সোলায়মান, অধ্যক্ষ খাজা শামসুল ইসলাম, এনজিও সমন্বয় পরিষদের অপূর্ব সরকার, ভাদসা ইউ.পির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শাহ আলম প্রমুখ।
সাইকেল র্যালির সমাপনী ও শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহণকারীদের সম্বর্ধনা উপলক্ষে ইভটিজিংবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান সম্বলিত পোস্টার ও ব্যানারে জয়পুরহাট শহরকে সজ্জিত করা হয়। শোভাযাত্রাটি জয়পুরহাট শহরে পৌঁছালে ফুলের মালা দিয়ে অংশ গ্রহণকারী যুবকদের বরণ করে নেওয়া হয়। এ সময় জেলার স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মীসহ হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। সংবর্ধনায় অংশ গ্রহণকারী যুবকদের ফুল দিয়ে বরণ করার পাশাপাশি তাদের উৎসাহিত করতে প্রত্যেককে একটি করে বাই সাইকেল উপহার দেওয়া হয়।
সর্বনাশা ইভটিজিংসহ সকল সামাজিক অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে গণজাগরণ সৃষ্টির প্রত্যয়ে সদর উপজেলার ভাদসা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে গত ২৩ অক্টোবর ইভটিজিং বিরোধী রাজশাহী বিভাগীয় সাইকেল শোভাযাত্রাটি বের হয়। দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ঐ এলাকা ১০ জন ছাত্র শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহণ করে। সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়োজক সংগঠন ধুমকেতুর সভাপতির প্রত্যক্ষ তদারকীতে সাইকেল শোভাযাত্রাটি বিভিন্ন জেলা অতিক্রম করার সময় রাস্তায় রাস্তায় সাধারণ মানুষের মাঝে ইভটিজিংবিরোধী স্টিকার ও পোস্টার বিতরণ, পথসভাসহ সচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়। ইভটিজিং বিরোধী রাজশাহী বিভাগীয় সাইকেল শোভাযাত্রাটি জয়পুরহাটে শেষ হয়েছে। শোভাযাত্রায় সমাপনী ও অংশ গ্রহণকারী ১০ যুবকের সম্মানে গতকাল সকালে স্থানীয় শহীদ ডাঃ আবুল কাশেম ময়দানে এক বর্ণাঢ্য সম্বর্ধনার আয়োজন করা হয়।
সম্বর্ধনায় ইভটিজিং প্রতিরোধে দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করার পাশাপাশি তরুণি ও যুবতীদের অশ্লীল পোশাক-আশাক পরিহার করে শালীন ও মার্জিত পোশাক পরিধানের আহবান জানানো হয়। এ সময় বক্তারা ইভটিজিং-এর শিকার নিহত কলেজ শিক্ষক মিজান,ফরিদপুরের চাঁপা রানী ভৌমিক ও বগুড়ার শেরপুরের রুপালী হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে খুনদের ফাঁসি দাবি করেন।
সামাজিক সংগঠন ধুমকেতুর উদ্যোগে ও জেলা প্রশাসনের সার্বিক সহায়তায় আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার আব্দুল মান্নান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোজাম্মেল হক। জেলা প্রশাসক অশোক কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আব্বাস আলী মন্ডল, জয়পুরহাট পৌর মেয়র ফজলুর রহমান, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আসমা বেগম, পৌর প্যানেল মেয়র নন্দলাল পার্শী, আওয়ামী লীগের জেলা সেক্রেটারি এসএম সোলায়মান, অধ্যক্ষ খাজা শামসুল ইসলাম, এনজিও সমন্বয় পরিষদের অপূর্ব সরকার, ভাদসা ইউ.পির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শাহ আলম প্রমুখ।
সাইকেল র্যালির সমাপনী ও শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহণকারীদের সম্বর্ধনা উপলক্ষে ইভটিজিংবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান সম্বলিত পোস্টার ও ব্যানারে জয়পুরহাট শহরকে সজ্জিত করা হয়। শোভাযাত্রাটি জয়পুরহাট শহরে পৌঁছালে ফুলের মালা দিয়ে অংশ গ্রহণকারী যুবকদের বরণ করে নেওয়া হয়। এ সময় জেলার স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মীসহ হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। সংবর্ধনায় অংশ গ্রহণকারী যুবকদের ফুল দিয়ে বরণ করার পাশাপাশি তাদের উৎসাহিত করতে প্রত্যেককে একটি করে বাই সাইকেল উপহার দেওয়া হয়।
সর্বনাশা ইভটিজিংসহ সকল সামাজিক অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে গণজাগরণ সৃষ্টির প্রত্যয়ে সদর উপজেলার ভাদসা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে গত ২৩ অক্টোবর ইভটিজিং বিরোধী রাজশাহী বিভাগীয় সাইকেল শোভাযাত্রাটি বের হয়।
দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ঐ এলাকা ১০ জন ছাত্র শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহণ করে। সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়োজক সংগঠন ধুমকেতুর সভাপতির প্রত্যক্ষ তদারকীতে সাইকেল শোভাযাত্রাটি বিভিন্ন জেলা অতিক্রম করার সময় রাস্তায় রাস্তায় সাধারণ মানুষের মাঝে ইভটিজিংবিরোধী স্টিকার ও পোস্টার বিতরণ, পথসভাসহ সচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়। ইভটিজিং বিরোধী রাজশাহী বিভাগীয় সাইকেল শোভাযাত্রাটি জয়পুরহাটে শেষ হয়েছে। শোভাযাত্রায় সমাপনী ও অংশ গ্রহণকারী ১০ যুবকের সম্মানে গতকাল সকালে স্থানীয় শহীদ ডাঃ আবুল কাশেম ময়দানে এক বর্ণাঢ্য সম্বর্ধনার আয়োজন করা হয়।
সম্বর্ধনায় ইভটিজিং প্রতিরোধে দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করার পাশাপাশি তরুণি ও যুবতীদের অশ্লীল পোশাক-আশাক পরিহার করে শালীন ও মার্জিত পোশাক পরিধানের আহবান জানানো হয়।
এ সময় বক্তারা ইভটিজিং-এর শিকার নিহত কলেজ শিক্ষক মিজান,ফরিদপুরের চাঁপা রানী ভৌমিক ও বগুড়ার শেরপুরের রুপালী হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে খুনদের ফাঁসি দাবি করেন।
সামাজিক সংগঠন ধুমকেতুর উদ্যোগে ও জেলা প্রশাসনের সার্বিক সহায়তায় আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার আব্দুল মান্নান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোজাম্মেল হক। জেলা প্রশাসক অশোক কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আব্বাস আলী মন্ডল, জয়পুরহাট পৌর মেয়র ফজলুর রহমান, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আসমা বেগম, পৌর প্যানেল মেয়র নন্দলাল পার্শী, আওয়ামী লীগের জেলা সেক্রেটারি এসএম সোলায়মান, অধ্যক্ষ খাজা শামসুল ইসলাম, এনজিও সমন্বয় পরিষদের অপূর্ব সরকার, ভাদসা ইউ.পির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শাহ আলম প্রমুখ।
সাইকেল র্যালির সমাপনী ও শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহণকারীদের সম্বর্ধনা উপলক্ষে ইভটিজিংবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান সম্বলিত পোস্টার ও ব্যানারে জয়পুরহাট শহরকে সজ্জিত করা হয়।
শোভাযাত্রাটি জয়পুরহাট শহরে পৌঁছালে ফুলের মালা দিয়ে অংশ গ্রহণকারী যুবকদের বরণ করে নেওয়া হয়। এ সময় জেলার স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মীসহ হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। সংবর্ধনায় অংশ গ্রহণকারী যুবকদের ফুল দিয়ে বরণ করার পাশাপাশি তাদের উৎসাহিত করতে প্রত্যেককে একটি করে বাই সাইকেল উপহার দেওয়া হয়।
সর্বনাশা ইভটিজিংসহ সকল সামাজিক অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে গণজাগরণ সৃষ্টির প্রত্যয়ে সদর উপজেলার ভাদসা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে গত ২৩ অক্টোবর ইভটিজিং বিরোধী রাজশাহী বিভাগীয় সাইকেল শোভাযাত্রাটি বের হয়। দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ঐ এলাকা ১০ জন ছাত্র শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহণ করে।
সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়োজক সংগঠন ধুমকেতুর সভাপতির প্রত্যক্ষ তদারকীতে সাইকেল শোভাযাত্রাটি বিভিন্ন জেলা অতিক্রম করার সময় রাস্তায় রাস্তায় সাধারণ মানুষের মাঝে ইভটিজিংবিরোধী স্টিকার ও পোস্টার বিতরণ, পথসভাসহ সচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।