দেখে যা অনির্বান কি সুখে আছে প্রাণ...
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, আমরা বাংলাদেশকে ট্রানজিট কান্ট্রি বানাব। তিনি বলেন, যারা ট্রানজিটের বিরোধিতা করে তারা বোকা। বাংলাদেশ একটি ট্রানজিট দেশ এবং আমরা ট্রানজিট দেব। আর যদি কেউ বাংলাদেশের অবকাঠামো ব্যবহার করে, তাহলে ব্যবহারকারী দেশকে অবশ্যই বাংলাদেশকে একটা কিছু দিতে হবে। গতকাল সচিবালয়ে আইএমএফের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি ট্রানজিটের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করে বলেন, ট্রানজিটের জন্য ভারতের কাছ থেকে কোনো শুল্ক নেয়া হবে না। ভারতের কাছ থেকে যদি শুল্কই নেব, তবে ট্রানজিট দিলাম কেন?
ট্রানজিট বনাম ট্রানশিপমেন্ট: ট্রানজিট হচ্ছে, ভারত কোনো পণ্য নিজেদের পরিবহনে এনে সেই একই পরিবহনের মাধ্যমে অন্য কোনো শুল্কবন্দর দিয়ে তাদের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে নিয়ে যাওয়া। আর ট্রানশিপমেন্ট হচ্ছে, বাংলাদেশে পণ্য আনার পর তা খালাস করে বাংলাদেশের পরিবহনের মাধ্যমে অন্য কোনো শুল্কবন্দর দিয়ে তাদের রাজ্যে পাঠানো।
অর্থমন্ত্রীর কথা অনুযায়ী, ট্রানশিপমেন্টে মাশুল নেওয়া হবে, ট্রানজিটে নেওয়া হবে না।
বাহ্ আমাদের দেশের অর্থমন্ত্রী কত উদার! আসেন আমরা তাকে মারহাবা জানাই।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।