আমরা মনে করি রাজাকারদের পুরো বাহিনীকে ধরনী থেকে নিশ্চিহ্ন না করা পয'ন্ত আমাদের যুদ্ধ থামানো যাবেনা-তাই সবার প্রতি আহবান, আসুন- নিজ বাড়িতে নব নব প্রজন্মকে উদ্ভুদ্ধ করি। মনে রাখবেন, পরিকল্পিত আর সংগঠিত বাংলা'র শক্তি অপ্রতিরূদ্ধ। এই লড়াইয়ে বিজয় আমাদের হবেই
হে প্রজন্মের অনুসারী
দেখো চেয়ে তোমাকে।
তোমার ছায়া আজ মিশেছে প্রজন্ম চত্তরে।
তবুও কেন বিচলিত?
ভয় কি খুব পেয়েছ ওই হায়েনার আঘাতের শব্দে?
তারা হেনেছিল আঘাত ৫২, ৬৯, ৭১ আর ৯০ দশকে।
পেয়েছিল বৈধতা ধর্মের নামে রাজনীতিতে।
অথচ,
বাঙ্গালিকে বিভক্তির ইতিহাস তাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে।
ওরা বেইমান-মুনাফিক। মুখে ইসলামের নাম
ধর্মের বয়ান। এটাই তাদের ভান।
তাদের আছে রাজনীতি- তরবারি আর আছে বিদেশী কুটনীতি,
তাদের ধর্ম ইসলামের নামে জবাই
হোক সে সাঈদী -সাকা কিংবা কাদের কসাই।
দেশ আজ অশান্ত ঐসব ভণ্ড ধর্ম ধ্বজাধারী বাংলার বেইমানি,
তাদের সাথী
সুযোগ এসেছে। আসে একবার মহাকালে
হয়ো না দিকভ্রান্ত। লক্ষ রেখো অবিচল।
জয় হোক এই বাংলার
জয় হোক মানবতার।
তাদের নিয়ে রাজনীতি আর ব্যবসা আর নয়।
হোক এবার শুরু তোমা হতে, এরপরে পরিবার তথা স্বজনদের শুদ্ধিতে।
আত্মশুদ্ধির চেয়ে বড় আর কিই বা আছে?
হে বাঙ্গালী, তাদের বিরুদ্ধে ধর্ম - বর্ণ -শ্রেণী নির্বিশেষে এক হও।
লড়াইয়ের জন্যে প্রস্তুত থেকো।
কলমে-ব্লগে কিংবা সামাজিক-ব্যবসা ক্ষেত্রে তাদের পরিহার করে নাম জানিয়ে দাও শুকরের।
চারিপাশের পশুদের আজ সময় হয়েছে খোঁয়াড়ে পাঠাবার।
কসম বলছি, বাংলাতে স্বাধীনতা আসবেই এবার! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।