কাগজের এই নৌকো আমার যদি ময়ূরপঙ্খী হয়ে যেত, জল্পনা-কল্পনা-গল্প না হয়ে সত্যি কথাই হয়ে যেত...আমি যদি তোমাকে সঙ্গে পেতাম, দু:খ-সুখের দোলায় ভেসে ভেসে সাত-সমুদ্রে হারিয়ে যেতাম...
সুকু বাবু দাস
পাদ মারে ঠাস্ ঠাস্!
ওরে হাঁদা, ওরে ভোদা এদিকেতে আয়,
পাদের গন্ধেতে যে টেকা বড় দায়!
সকালের পাদে তার বিচ্ছিরি গন্ধ,
মধ্যাহ্নেরটাতো আরও বেশি মন্দ।
সন্ধ্যের পূজোকালে
সুকু পাদে হেসে-খেলে।
রাত যত বাড়ে,
পাদের আওয়াজে তার চৌকিটা নড়ে।
অবশেষে ভোর হয়,
তবু সে থামার নয়।
পাদের গন্ধে আজ সমুখে আঁধার,
পেট তার নয় যেন নোংরা পাগাড়!
হে ঠাকুর, এ কঠিন ব্যামো কেন দিলে?
বৈদ্যের ওষুধেতে মুক্তি না মেলে।
পরিশেষে মেলা থেকে ছিপি নিয়ে এসে,
সুকুর পায়ুতে ভরে দিলুম যে ঠেসে।
ছিপি দিয়ে সুকু-পায়ু করলাম বন্ধ,
এখন সে পাদেনাকো, মুখে তার গন্ধ!
(বন্ধুবর ডা: সুকান্ত দাসকে কবিতাটা উৎসর্গ করিলাম)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।