নিউজিল্যান্ডের বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি ডেভেলপারদের এ মেশিনটি উড়ানোর অনুমতি দেয়। এতে সাধারণ মানুষ পিঠে মেশিনটি নিয়ে কোনো প্রশিক্ষিত পাইলট ছাড়াই আকাশে উড়তে পারবে।
জেটপ্যাক নিয়ে গ্লিন মার্টিন ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে এ গবেষণা চালিয়েছেন নিজের গ্যারেজে। ছোটবেলায় টেলিভিশনে থান্ডারবার্ডস এবং লস্ট ইন স্পেস দেখে তিনি এ ধরনের জেটপ্যাক উদ্ভাবনে অনুপ্রাণিত হন।
মার্টিনের প্রত্যাশা প্রতিদিন ব্যবহার উপযোগী জেটপ্যাক তৈরি করা, যাতে ব্যক্তিগত যানবাহনের মতো নিজে নিজেই এটি চালানো যায়।
জেটপ্যাকে আছে একজোড়া সিলিন্ডার এবং কার্বন-ফাইবার ফ্রেমের সঙ্গে সংযুক্ত পরিচালনা ফ্যান। ফ্রেমের পেছনে চালকের আসন। ডানাহীন জেটপ্যাক চালাতে দুটি জয়স্টিক ব্যবহার করতে হয়। কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে চালক যাতে নিরাপদে অবতরণ করতে পারেন, সে জন্য প্যারাসুটের ব্যবস্থাও থাকছে।
ফ্লায়িং মেশিনটির দাম নির্ধারণ হতে পারে এক লাখ ৫০ হাজার ডলার থেকে দুই লাখ ৫০ হাজার ডলার।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।