আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আবার বিদ্যুতের যন্ত্রণা

good

আবার শুরু হয়েছে প্রতি ঘণ্টা অন্তর বিদ্যুতের লোডশেডিং। কী দিনের বেলা, কী সন্ধ্যারাত। একই অবস্থা সারাক্ষণ। এমনকি গভীর রাতেও রক্ষা পাচ্ছে না রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের মানুষ। পত্রিকা অফিসে ফোন করেও কেউ কেউ তাদের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।

বলছেন, আবার অসহনীয় উঠছে বিদ্যুতের যন্ত্রণা। ভ্যাপসা গরমে নিদারুণ কষ্ট পাচ্ছেন তারা। বর্তমানের চেয়ে রমজান মাসেও পরিস্থিতি অনেক ভালো ছিল। গতকাল মুন্সীগঞ্জে বিদ্যুতের দাবিতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক অবরোধ করা হয়। ফলে তৈরি হয় কয়েক কিলোমিটার যানজট।

ভোগান্তির শিকার হন হাজার হাজার মানুষ। লোডশেডিংয়ের তীব্রতা না কমলে দেশের বিভিন্ন স্থানে আবারও বিক্ষোভ, ভাংচুর হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে কালিয়াকৈর উপজেলার চান্দরায় অবস্থিত ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর জোনাল অফিস ভাংচুর করেছে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকরা। সোমবার রাতে চালানো এ হামলায় পল্লী বিদ্যুতের তিন কর্মী আহত হয়েছেন। ওই ঘটনায় পুলিশ বিক্ষুব্ধ তিন গ্রাহককে গ্রেফতার করেছে।

বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহকারী সরকারি সংস্থা পিডিবির চেয়ারম্যান আলমগীর কবির জানান, 'গরমে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে। এদিকে বেশ কয়েকটি ইউনিট যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে আকস্মিক বন্ধ। ফলে লোডশেডিং বেড়েছে'। আসছে শীতে বিদ্যুতের এ বেহাল দশা কাটবে_ এ রকম কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারেননি তিনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্তমান সরকারের দু'বছর হতে যাচ্ছে।

এখন জনগণ সমস্যার সমাধান চায়। আর কোনো অজুহাত তারা শুনতে চান না। লোডশেডিং হলেও তা সহনীয় পর্যায়ে থাকুক_ এটাই তাদের আশা। বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, ইতিমধ্যে কয়েকশ' মেগাওয়াট নতুন বিদ্যুৎও যোগ হয়েছে গ্রিডে। কিন্তু গ্রাহক বুঝতে চান যে লোডশেডিং কমেছে।

পিডিবির কর্মকর্তারা বলছেন, চাহিদার সঙ্গে দৌড়ে পিছিয়ে পড়ায় হঠাৎ করেই বিদ্যুৎ ঘাটতি তীব্র হয়েছে। এছাড়া নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে পরিকল্পনায় এগিয়ে থাকলেও বাস্তবায়ন পিছিয়ে পড়ায় সংকট বেড়েছে। শীতে বর্তমানে চালু বেশ কয়েকটি ইউনিট সংরক্ষণ কাজের জন্য বন্ধ করা হবে। এর মধ্যে যদি সার কারখানাগুলোয় গ্যাস সরবরাহ আরও বাড়িয়ে দেওয়া হয় তাহলে শীতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে আরও ভাটা পড়বে। এ অবস্থায় শীত মৌসুমজুড়েই লোডশেডিং থাকবে বলে তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।

লোডশেডিংয়ে রাতের ঘুম হারাম : প্রচ গরমের মধ্যে তীব্র লোডশেডিং কেড়ে নিয়েছে রাতের ঘুম। এখন দিন ও রাতের বিভিন্ন সময়েই বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। দু'দিন ধরে গরম বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে লোডশেডিং যন্ত্রণা আরও অসহনীয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে গ্রামের মানুষের কষ্টের শেষ নেই। ঈদের ছুটির দিনগুলোতে গ্রামেও লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে ছিল।

এখন এ ভোগান্তি আবারও আগের অবস্থায় ফিরে আসছে। অনেক গ্রামে এখন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পাওয়াই কঠিন হচ্ছে। গ্রাম ও মফস্বল শহরের পাশাপাশি রাজধানীতেও বিদ্যুতের 'যাওয়া-আসা' বেড়েছে। মিরপুরের গৃহিণী শাম্মি আক্তার বলেন, রোববার সন্ধ্যারাত থেকে ভোর পর্যন্ত চারবার বিদ্যুৎ চলে যায়। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ না থাকায় শিশুদের খুব কষ্ট হচ্ছে।

কদমতলী থানার রায়েরবাগ এলাকার গৃহিণী আসমা খাতুন বলেন, রোববার রাতে ওই এলাকায় পাঁচবার লোডশেডিং হয়েছে। সারারাত নির্ঘুম কাটাতে হয়েছে। গতকাল সারাদিন একইভাবে বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করেছে। রাজধানীতে লোডশেডিং ৪৭৫ মেগাওয়াট : সরকারি হিসাবে গতকাল দুপুরেই রাজধানীর ডিপিডিসি এলাকায় লোডশেডিং হয়েছে ৩৬৩ মেগাওয়াট। ১০৪৩ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে তখন বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে মাত্র ৭০৭ মেগাওয়াট।

সন্ধ্যায় লোডশেডিংয়ের পরিমাণ ৪৭৫ মেগাওয়াটে পেঁৗছায়। ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির (ডিপিডিসি) একটি সূত্র জানায়, সার কারখানা চালু হওয়ায় বিদ্যুৎকেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ কমেছে। এছাড়া কিছু ইউনিট বন্ধ থাকায় বিদ্যুৎ উৎপাদন কমেছে। উৎপাদনও কমে যাওয়ায় আমরা বরাদ্দও কম পাচ্ছি। ফলে লোডশেডিংয়ের মাধ্যমেই ঘাটতি মোকাবেলা করা হচ্ছে।

দোকানপাট রাত ৮টায় বন্ধ করা হচ্ছে কি-না তা দেখতে মনিটরিং টিমকে বিভিন্ন এলাকায় পাঠানো হচ্ছে। লোডশেডিংয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় আন্ডার ফ্রিকোয়েন্সি সমস্যার কারণে বিদ্যুতের যাওয়া-আসা বেড়েছে বলে সূত্র জানায়। বন্ধ ১৩ ইউনিট : বর্তমানে বন্ধ রয়েছে ১৩টি ছোট-বড় ইউনিট। এর মধ্যে একটি গ্যাস সংকটে, বাকি ১০টিই যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বন্ধ রয়েছে। এ ইউনিটগুলো চালু থাকলে জাতীয় গ্রিড আরও ৮৮৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বেশি পেত।

শিকলবাহা ৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রটি গ্যাসের অভাবে চালু করা যাচ্ছে না। আর যান্ত্রিক ত্রুটিসহ সংস্কার কাজের জন্য বন্ধ ইউনিটগুলো হচ্ছে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৩ নম্বর ইউনিট, ঘোড়াশাল ২, ৫ ও ৬ নম্বর, টঙ্গী, খুলনা ১১০ মেগাওয়াট, বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ২ নম্বর ইউনিট, হরিপুর ৩, সিদ্ধিরগঞ্জ ১০৫ মেগাওয়াটের একটি ইউনিট এবং আশুগঞ্জ স্টিম কেন্দ্রের ৪ নম্বর ইউনিট। সর্বশেষ গতকাল সকালে আশুগঞ্জ জিটি ১ ও স্টিম ইউনিট বন্ধ হয়। পুরনো ইউনিটগুলোর ক্ষমতা কমছে : পিডিবির হিসাব মতে, সরকারি ও বেসরকারি খাত মিলিয়ে স্থাপনকালীন দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ৬ হাজার ২৪৭ মেগাওয়াট ছিল, যা এখন ৫ হাজার ৬৮৫ মেগাওয়াটে নেমে এসেছে। সরকারি খাতের ১৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫৮টি ইউনিটের স্থাপনকালীন মোট উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৩ হাজার ৮১২ মেগাওয়াট।

তা ৫৫০ মেগাওয়াট কমে ৩ হাজার ৩১৮ মেগাওয়াটে দাঁড়িয়েছে। আর বেসরকারি খাতের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো নতুন হওয়ায় তাদের উৎপাদন ক্ষমতা তেমন কমেনি। সবচেয়ে পুরনো বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর প্রায় সবই পিডিবির আওতাধীন। এর অধিকাংশই ২০ বছরের অধিক পুরনো। কিছু কেন্দ্রের বয়স ৩০ থেকে ৪০ বছর পেরিয়ে গেছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কার্যকর সংরক্ষণ কাজ সময়মতো করা হলে এসব পুরনো কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা আরও বাড়ানো যেত। সমস্যায় জর্জরিত দেশের বিদ্যুৎ খাতের বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে এসব পুরনো বিদ্যুৎকেন্দ্র। সময়মতো সংস্কার (ওভারহলিং) না হওয়ায় যখন-তখন বসে যাচ্ছে ইউনিটগুলো। পিডিবি এজন্য অর্থ সংকটকে দায়ী করছে। আশুগঞ্জের আরও দুটি ইউনিট বন্ধ : তীব্র লোডশেডিংয়ের মধ্যে গতকাল সকালে আশুগঞ্জের দুটি ইউনিট বন্ধ হয়ে গেলে বিদ্যুৎ উৎপাদনে আরও ধস নামে।

এ কারণে গতকাল সন্ধ্যায় পিডিবি ৪ হাজার ৬২ মেগাওয়াট উৎপাদন ধরলেও তা সম্ভব হয়নি। উৎপাদন নেমে আসে ৪ হাজার মেগাওয়াটের নিচে। পিডিবির হিসাবে গতকাল দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৫ হাজার ৩৫০ মেগাওয়াট। পিডিবির হিসাবেই ঘাটতি হয় ১ হাজার ৪০০ মেগাওয়াটের বেশি। তবে বেসরকারি হিসাবে চাহিদা ছিল প্রায় ৬ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট।

এ হিসাবে লোডশেডিং হয়েছে আড়াই হাজার মেগাওয়াটের বেশি। ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক অবরোধ লৌহজং/মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, সোমবার মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার মাওয়ায় বিদ্যুতের দাবিতে এলাকাবাসী ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক অবরোধ করে। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা মাওয়ার আবু নাসের সুপার মার্কেটের কাছে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে। এ সময় রাস্তার দু'দিকে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে। সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়।

স্থানীয় ব্যবসায়ী ও গ্রামবাসীর অভিযোগ, পাশের শ্রীনগর উপজেলায় বিদ্যুৎ থাকলেও লৌহজং উপজেলায় দিনভর বিদ্যুৎ না থাকায় তারা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। তাই বাধ্য হয়ে সড়ক অবরোধে নেমেছে। এ সময় লৌহজং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হেলাল উদ্দিন স্থানীয় এমপি ও জাতীয় সংসদের হুইপ সাগুফতা ইয়াসমীনকে টেলিফোনে বিষয়টি অবহিত করেন। সাংসদ ওসির মাধ্যমে জনতাকে আশ্বস্ত করলে তারা অবরোধ তুলে নেয়। মুন্সীগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লৌহজং জোনের ডিজিএম সুভাষ চন্দ্র ধর জানান, বর্তমানে শ্রীনগর ও সিরাজদীখান উপজেলায় দুটি সাবস্টেশন রয়েছে।

ওই দুটি উপজেলাসহ লৌহজংয়ে বিদ্যুতের চাহিদা ৩২ মেগাওয়াট। কিন্তু বর্তমানে হাসনাবাদ স্টেশন থেকে এ দুটি সাবস্টেশনের মাধ্যমে তিনটি উপজেলায় প্রতিদিন গড়ে ৭ থেকে ৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। এ দিয়েই রেশনিংয়ের মাধ্যমে তিনটি উপজেলার বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের চেষ্টা করা হচ্ছে। কালিয়াকৈরে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে হামলা-ভাংচুর কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি জানান, ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে কালিয়াকৈর উপজেলার চান্দরায় অবস্থিত ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর জোনাল অফিসে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকরা হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর ও লুটপাট করেছে। সোমবার রাতে চালানো এ হামলায় পল্লী বিদ্যুতের তিন কর্মী আহত হয়েছেন।

ওই ঘটনায় পুলিশ বিক্ষুব্ধ তিন গ্রাহককে গ্রেফতার করেছে। তারা হলো চান্দরা গ্রামের আবদুর রাজ্জাকের ছেলে শহিদুল ইসলাম (২২), দৌলত জামানের ছেলে শফিকুল ইসলাম (২০) এবং মৃত শুকুর আলীর ছেলে ভুলু মিয়া (৩০)। গ্রাহক ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, তিন দিন ধরে কালিয়াকৈর উপজেলার চান্দরায় অবস্থিত ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর জোনাল অফিসের আওতাধীন শিল্পাঞ্চলসহ প্রায় ৩০-৩৫টি গ্রামের গ্রাহকদের দিনে এক থেকে দেড় ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ করে বাকি সময় লোডশেডিং দিয়ে রাখা হচ্ছে। অব্যাহত লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে তিন শতাধিক গ্রাহক ও জনতা গতকাল রাত সাড়ে ৯টার দিকে বিক্ষোভ সমাবেশ নিয়ে ওই অফিসে গিয়ে ডিজিএমসহ কর্মকর্তাদের খুঁজতে থাকে। ওই সময় তাদের না পেয়ে কর্তব্যরত তিন কর্মচারীকে তারা মারধর করে অফিসের ভেতরে ঢুকে পড়ে।

পরে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকরা হামলা চালিয়ে আসবাবপত্র, জানালার গ্গ্নাস, গেট, মোটরসাইকেল, ফ্যানসহ ব্যাপক ভাংচুর করে। খবর পেয়ে কালিয়াকৈর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তিন গ্রাহককে গ্রেফতার করে এবং বিক্ষুব্ধদের ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে দেয়। চান্দরা ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর জোনাল অফিসের ডিজিএম মোঃ মোখলেছুর রহমান জানান, জাতীয় গ্রিড সাভারের কবীরপুর থেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিং দিয়ে রেখেছে। ফলে কিছু উত্তেজিত গ্রাহক অফিসে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর করে ক্ষতিসাধন করেছে। কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মককর্তা আমির হোসেন জানান, বিদ্যুতের দাবিতে ওই এলাকার গ্রাহকরা হামলা চালিয়ে অফিসের ক্ষতিসাধন করেছে।

ওই ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতার করে থানাহাজতে রাখা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গতকাল রাত ১১টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলা হয়নি।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.