মুসলমান তথা ঈমানদারদের জন্যই জান্নাত ও এর যাবতীয় নিয়ামত। কিন' বিধর্মী বিজাতিরা চায়না মুসলমানরা সহজে জান্নাতী হোক। তাই তারা আমাদের শাসকগোষ্ঠীকে ধোঁকা দিয়ে মুসলিম দেশের সিলেবাস হতে দ্বীন তথা কুরআন সুন্নাহর শিক্ষা তুলে দিচ্ছে।
তারা ভাল করেই জানে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে, যে ব্যক্তি উম্মাহর হিদায়েত, শিক্ষা দীক্ষার জন্য কমপক্ষে চল্লিশটি হাদীছ শরীফ মুখস্থ শিখবে ও আমল করবে কেয়ামতের দিন তাঁকে উলামা ও ফুক্বাহার কাতারে তোলা হবে। অন্যত্র রয়েছে, আমি হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্বয়ং তার জন্য সাক্ষী ও সুপারিশকারী হবো।
আরেক বর্ণনায় আছে, সে ব্যক্তিকে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশের ইখতিয়ার দেয়া হবে। এমনকি অন্য হাদীছ শরীফ-এ ওই ব্যক্তির হাশর-নশর শহীদের সাথে হবে বলে ঘোষণা করা হয়েছে। সুবহানাল্লাহ।
দুঃখজনক হলো- যে ছাত্র-ছাত্রীরা হাদীছ শরীফ পাঠ্যপুস্তক থেকে শিখবে, জানবে, মুখস্থ করবে সেই ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠ্য পুস্তক থেকে সেগুলো একেবারে তুলে দেয়া হয়েছে। নাঊযুবিল্লাহ!
রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দাবিদার সরকারের জন্য উচিত নয় মুসলিম উম্মাহর ছাত্র-ছাত্রীদেরকে দ্বীন ইসলাম তথা হাদীছ শরীফ শিক্ষা থেকে বিমুখ বা বিরত রেখে জান্নাতের ঘোষিত নাজ নিয়ামত থেকে বঞ্চিত করা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।