আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এ্যানথ্রাক্স : এক দিকে আতঙ্ক অন্যদিকে বিদ্রুপের হাসি

আমার ব্লগে সবাইকে স্বাগতম। সকলের জীবন সুন্দর ও সুখী হোক। সকলকে ধন্যবাদ।

এ্যানথ্রাক্স যে ধিরে ধিরে মহামারী আকার ধারণ করছে তা বলার অবকাশ রাখে না। ঈদের পরও বেশ কিছু এ্যানথ্রাক্স রোগী সনাক্ত করা হয়েছে।

এটি একদিকে যেমন আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে অপরদিকে একশ্রেণীর লোক বিদ্রুপের হাসি হাসছে। পূর্বে গরুর গোশত কিনতে গেলে বিড়ম্বনার মধ্যে পড়তে হতো। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোকদের খুবই সমস্যা হতো। কারণ কসাইরা সব সময় সেইসব ক্রেতাদের গুরুত্ব দিত যারা বেশি গোশত ক্রয় করে। তাদের ভিড়ে এক বা হাফ কেজির সুযোগও পেতো না।

অন্যদিকে রয়েছে কসাইদের অসত আচরণ। তাদের ভাবখানা এমন যেন 'গোসত কিনলে কিন না কিনলে না কিন। কোন সমস্যা নেই। আর গোসতের দাম ক্রমান্বয়ে ঊধ্বগতির দিকে ধাবিত হচ্ছিল। ভাবখানা এমন যেন গোসত আর গোসত নয় একেবারে স্বর্ণরূপ।

সরকার গোসতের দাম যা নির্ধারণ করে তারা সবসময় সেই দামের চাইতে বেশি দামে বিক্রি করত। এখন বর্তমানে কসাইতের ব্যবসা প্রায় বন্ধই হয়ে গেছে। ক্রেতারা চরম আতং্কে রয়েছে। হয়তো কারও গোসত কেনার ইচ্ছা আছে কিন্তু সকলেরই জানা ঢাকা শহরে যে গরু আমদানি হয় তার অধিকাংশ পরীক্ষা নিরীক্ষা ছাড়া আসে। তাই কেউ সেই দিকে এগুচ্ছে না।

ইচ্ছে করে কেউ বিপদ ডেকে আনতে কেউ চায় না। যেসব ক্রেতারা পূর্বে কসাইদের কাছে নিগৃহীত ছিল বর্তমানে সেসব ক্রেতারা বিদ্রুপের হাসি হাসছে। যাই হোক কসাইদের তো অন্তত একটু শিক্ষা হল!

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।