আমি সর্বদা এখানে আছি কপি পেস্ট করার জন্য
এই মাত্র বাংলাদেশ টেকনোলজি থেকে জানতে পারলাম ব্যাপারটা
এরূপ বক্তব্যঃ
সম্প্রতি স্টিফেন হকিং জানিয়েছেন, এই বিশ্ব তৈরি হয়েছে নিজে থেকেই, আর তা তৈরি হয়েছে কোনো ঐশ্বরিক কারণ ছাড়াই। খবর বিবিসি অনলাইনের৷
সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, হকিং পূর্বে ঈশ্বরে বিশ্বাস করতেন এবং জানিয়েছিলেন বিজ্ঞানের সঙ্গে ঈশ্বরের কোনো বিরোধ নেই। কিন্তু তার নতুন বই-এ তিনি বলেছেন, বিগ ব্যাং ছিলো পদার্থ বিজ্ঞানের নিয়মানুযায়ী অবশ্যাম্ভাবী একটা ঘটনা।
হকিং এর নতুন এই বইটির নাম ‘দ্যা গ্র্যান্ড ডিজাইন’। বইটির বিষয়বস্তু সম্পর্কে হকিং জানিয়েছেন, বিশ্বের এই বিশাল নকশা সময়ের তালেই তাল মিলিয়ে সারিবদ্ধ হয়েছে।
আর তাই এভাবে সাজাতে ঈশ্বরকে ভেবে নেবার কোনো প্রয়োজন পড়ে না।
সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, নতুন বইতে হকিং কালের আর্বিভাব বিষয়ে স্যার আইজ্যাক নিউটানের তত্ত্বের বিরোধিতা করেছেন। আইজ্যাক নিউটন বিশ্বাস করতেন, বিশ্ব ঈশ্বরের তৈরি কারণ এই সুশৃঙ্খল বিশ্ব কোনো গোলমাল থেকে বের হয়ে হয়ে আসেনি ।
এই বইটির সহকারী লেখক মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী লিওনার্দো মিওদিনো। আর এই বইটি এ বছরের ৯ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হবে।
উল্লেখ্য, ১৯৮৮ সালে স্টিফেন হকিং তার বেস্ট সেলিং বই ‘ অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অফ টাইম’-এ ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকার করে বলেছিলেন ‘বিশ্ব সৃষ্টিতে ঈশ্বরের ভূমিকা আছে’।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।