আব্বাসের চায়ের দোকানে
সে যে এক শ্রান্ত দুপুর
ক্লান্ত শ্রমিকের বিশ্রামখানা
ধূলো উড়াউড়ি সে-পথের বাকে,
স্কুল পালানো ছেলেরা দেয় আড্ডা।
পিছনে ফিরে তাকিয়ে দেখো
আছে এক জলাশয়, আর এক ভাঙা নৌকা
তার ঠিক এ পাশে
যেখানে আছে সারি সারি
রোদ পোহানো ছাতা
সেখানে বসে লেখা,
আমার এ কবিতা।
জানিয়ে রাখি-
এখানে আছে হৃদয় জুড়ানো মৃদু বাতাস
লতা, গুল্ম আর নাম না জানা গাছের সারি
দুপরের তপ্ত রোদে যারা,
সূর্যের সাথে খেলে যায় অবিরাম লুকোচুরি-
সে খেলায় তোমায় জানাই আজ স্বাগতম।
চোখ মেলে দেখো তুমি আরেকটু দূরে
পাবে নিঃসঙ্গ এক চিল
আজ তারি ডানায় ভাসিয়ে,
তোমায় দেখাবো সার বাধা
রুপালী ঝিল।
সে ঝিলে ছোট্ট মাছেরা ভেসে ভেসে
খেলে যায় কত খেলা,
পাশে তার কচি ঘাসে
চুপটি করে বসে
ঘাস-ফড়িঙের মেলা।
এমনি এক ধরণী তলে,
খুনসুটি- গান আর আড্ডায়
কেটে যায় আমাদের
স্কুল পালানো-
দুপুর বেলা।
(২০০৯ সালের কোন একদিন লেখা, এখন কিছুটা মডিফাইড করা হয়েছে)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।