আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভোলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

বুধবার বিকাল থেকে চেষ্টা করে চরাঞ্চলের অনেক মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হচ্ছে।
তবে অনেকেই এখনো আসতে চাইছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
রাত ৮টায় জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. ওয়াহেদ জানান, জেলার ১৫টি চরের ছয় হাজার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে আনা গেছে। এখানে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ বাস করে।
বিচ্ছিন্ন চরের মানুষদের মূল ভূ-খণ্ডের আশ্রয় কেন্দ্রে আনার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে ট্রলার পাঠানো হলেও অনেকেই গবাদি পশু রেখে আশ্যয় কেন্দ্রে আসতে চাচ্ছে না।


বিকালের পর থেকেই ভোলার মেঘনা তীরবর্তী এলাকার মানুষজন আশ্রয় কেন্দ্রে আসতে শুরু করেছে।
ভোলা সংলগ্ন মেঘনা-তেতুলিয়া নদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে ৪/৫ ফুট উচ্চতায় পানি প্রবাহিত  হচ্ছে।
ভোলা থেকে ঢাকা, বরিশালসহ সব রুটের  নৌযান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সব উপজেলায় জরুরি কাজের জন্য মটরযান ও নৌযান প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
এছাড়াও দুর্যোগ মোকাবেলায় নয় হাজার ১৩৫ জন স্বেচ্ছাসেবক, ৭টি মনিটরিং সেল ও ৯২টি মেডিকেল দল প্রস্তুত রাখা  হয়েছে।


আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিকের চেয়ে ৫ থেকে ৭ ফুটের বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.