প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. এটিএম শামসুল হুদা বলেছেন, ভোলার নির্বাচন নিয়ে কথা বলে আর বাতাস গরম করতে চাই না। ম্যাজিস্ট্রেটদের কাছ থেকে যা শুনলাম এবং পত্রিকার রিপোর্ট দুটোই সাংঘর্ষিক। আজ ভোলা-৩ আসনের উপনির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী ২৮ জন ম্যাজিস্ট্রেটের সাথে আলোচনা শেষে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। এ নিয়ে সিইসি আনুষ্ঠানিক ব্রিফিং করতে রাজি হননি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন,
চর জহিরুদ্দিনের মতো জায়গায় যেখানে কোস্ট গার্ড ছাড়া যাওয়া যায় না সেখানে ৫টি ভোট কেন্দ্র রয়েছে।
অথচ পত্রিকাগুলো আরও বেশি কেন্দ্রের রিপোর্ট ছেপেছে। ঢাকায় বসে রিপোর্ট করার কারণেই এমন হয়েছে।
সিইসি বলেন, নির্বাচনের দিন ভোলায় যারা আহত হয়েছে তাদের ব্যাপারে ম্যাজিস্ট্রেটরা বলেছেন, তারা নিজেরা নিজেরাই আহত হয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনার ছহুল হুসাইন সাংবাদিকদের বলেন, ভোলার নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বিশেষ করে পুলিশ এবং র্যাবের মধ্যে সমন্বয়ের কিছুটা অভাব থাকলেও নির্বাচন শতভাগ নিরপেক্ষ হয়েছে। প্রশাসন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের mgš^q সাধনের জন্য আগামীতে নির্বাচনের আগেই তাদের ব্রিফিং দেয়ার চিন্তা-ভাবনা করছে কমিশন।
তিনি বলেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা যেসব অভাব-অভিযোগের কথা বলেছেন আগামীতে সেগুলো কিভাবে দূর করা যায় তা নিয়ে কমিশন চিন্তা-ভাবনা করছে। ম্যাজিস্ট্রেটরা গাড়ি সমস্যার কথা বলেছেন। আগামীতে নির্বাচনের আগে এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
তিনি বলেন, কিছু কিছু পত্রিকায় অনভিজ্ঞদের হাত দিয়ে খবর প্রকাশ হয়েছে। চর জহিরুদ্দিনের উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, সেখানে কেন্দ্রই রয়েছে মাত্র ৫টি।
অথচ পত্রিকায় খবর ছাপা হয়েছে ৭ থেকে ৯টি কেন্দ্রে গণ্ডগোল হয়েছে।
আগামীতে নির্বাচনে সেনা মোতায়েন করা হবে কিনা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সিভিল প্রশাসন ফেল করলে তখন সেনাবাহিনীর প্রশ্ন আসবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।