এক সময় বই ছিল আমার নিত্য সঙ্গী , অনেক রাত জেগে বালিশ নিয়ে উপুর হয়ে বই পড়তে পড়তে বুক ব্যাথা হয়ে যেত । পড়া শেষ হতো না । আজো বইয়ের কথা মনে হলে আমার বুকে ব্যাথা হয়, তাদের মলাটে ধুলোর আস্তর জমেছে বলে । বইয়ের পোকা থেকে এখন আমি ইন্টারনেটের পোকা ।
স্বপ্নের সৈকতে একে যাই পদচিহ্ন, ''জলবায়ু বিপর্যয় রোধে উপকুলে গাছ লাগান"--------এই শ্লোগান নিয়ে ভ্রমন বাংলাদেশের ব্যানারে টেকনাফ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত সাগর সৈকত ধরে ১২০ কিলোমোটার পথ হাটার কিছু ফটো নিয়েই আমার ধারাবাহিক,,,,,,, "স্বপ্নের সৈকতে একে যাই পদচিহ্ন"
স্বপ্নের সৈকতে একে যাই পদচিহ্ন-১ দেখতে Click This Link
স্বপ্নের সৈকতে একে যাই পদচিহ্ন- ২ দেখতে Click This Link
ভাটার সময় এমনভাবে সাগরপাড় ধরে মানুষ ও মালামাল পার করে থাকে কিছু গাড়ি। অন্য সময় এদের ঘুর পথ ধরে চলতে হয় ।
পানির স্রোত পাথরগুলোতে করেছে চমৎকার সব ডিজাইন
পাখিগুলোর ভালো ছবি উঠাইতে পারিনি ত্রিভুজ সাহেবের কারণে, কারণ উনি আমার আগে গিয়ে পাখিদের ছবি উঠানোর পর পাখিরা আমার জন্য আর অপেক্ষা করেনি
প্রত্যেকের পিঠেই ছিল সারাদিনের খাবার, পানীয় এবং অতিপ্রয়োজনীয় কিছু দ্রব্য
বিশ্রাম এবং দুপুরের খাবার সারা হচ্ছে জেলে নৌকার ক্ষীন ছায়ায়
এক সময় এমন ঝিনুক মারানো পথে হাটতে হলো অনেকক্ষণ
খাঁ খাঁ রৌদ্রের মাঝে একটুকরো ছায়া
দূর থেকে পাহাড়টাকে দেখে মনে হচ্ছে যেন একটা দূর্গ
সাগরের ডাকের অপেক্ষায়............
পানি, বাতাস, বালি আর সূর্যালোকের মিশ্রনে একটি শিল্পকর্ম
চলবে...............
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।