বিনা অপরাধে যারা শাস্তি পায়, তাদের কষ্ট শেয়ার করা যায় না।
U.F.O অর্থাং Unidentified flying object বা আকাশে উরন্ত রহস্যময় বস্তু। এটা আমাদের কাছে তেমন অচেনা নয়। এ সম্পর্কে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক তথ্য প্রকাশিত হচ্ছে, চলচ্ছে এর উপর বিভিন্ন গবেষণা, নির্মান হচ্ছে চলচিত্র।
নহাকাশ গবেষণায় U.F.O একটি বিশাল স্থান দখল করে আছে।
আজকের অত্যাধুনিক বঞ্জানের যুগেও পৃথিবীর বড় বড় বিঞ্জানীরা আবিষ্কার করতে পারেননি কী এর আষ্চার্যতম ক্ষনতা? কোথা থেকে আসে এগুলো? তারা কি চায়? বিঞ্জানীরা শুদু দিতে পেরেছেন এর বাহ্যিক বর্ননা, কেউ কেউ বলেছেন এটা বিশাল আকারের পিরোচ। Mr. J Allen Hynek বলেছেন, Some Thoughts on J. Allen Hynek "এটা এমন বস্তু যার বাহ্যিক গঠন দেখে মনে হয়, একটা অগ্নিগোলক, যার আছে সুপারসনিক গতি এবং এ গতিকে মাত্র কয়েক মুহূর্তে নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা , আছে ম্যাগনেটিক ওয়েভ, যা প্রায় সকল যন্রকে বিকল করে দিতে পারে"।
ধারনা করা হয় যে, ১৯৪৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্টে U.F.O অবতরন করে। ১৯৬৬ সালেও এর আগমণ ঘটেছিল U.F.O দেখার কয়েকটি প্রত্যক্ষ বিবরন দেয়া হল:
ড্যানি এ্যাবরামস্ পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তা একদটন রাতে নির্জন রাস্তাদিয়ে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। সি সময় তিনি লক্ষ করলেন যে, রাস্টার পাশে ঝোপের আড়ালে ডিম্বাকৃতি একটি অদ্ভূত বস্তু যা গাড়ির ছেয়ে আড়াই গুণ বড় এবং এর মধ্য থেকে সবুজ আলো বের হচ্ছিল।
তিনি গাড়ি থামিওয়াকিটকি বের করে প্রায় দু'মাইল দূরে অবস্থিত থানায় যোগাযোগ করার চেষ্টা করেন এবং কিছু ছবি তুলেন। কিন্তু ওয়াস করে দেখা গেল কোন ছবি ওঠেনি।
মেক্সিকোতে ১৯৭৬ সালে এক লোক সন্ধায় মাঠে হাঁটছিলেন। এ সময় তিনি লক্ষ্য করলেন আকাশ থেকে সবুজ রঙের একটি তার দিকে ছুটে আসছে। তিনই যখন বুঝতে পারলেন এটা U.F.O; সঙ্গে সঙ্গে সেই বস্তুর বিচ্চুরিত কিছু আলো তার গায়ে পড়ল এবং তিনি অঞ্জান হয়ে পড়ে যান।
যখন তার ঞ্জান ফিরল , তখন তার শরীরে প্রচন্ড ব্যাথা অনুভূতহল। কয়েকদিন পর ব্যাথাও সেরে গেল কিন্তু দেখা গেল তর বুদ্ধি কিছুটা বেরে গেছে।
U.F.O এর আগমনের কারণে আরর কিছু অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে। কোন কোন এলাকায় বিনা কারনে বিদ্যুত ছলে গিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা অন্ধকারে থাকে। ঠিক তখনই দেখা যায় আকাশে উড়ে যাচ্ছে U.F.O এদের উপস্থিতির কারণে বিকল হয়ে যায় সব ব্যাটারী।
কোন কোন দর্শক দাবি করেন যে ভিন গ্রহের অভিযাত্রীরা এই আকাশযান নিয়ন্ত্রন করেন। আনে অন্য গ্রহ থেকে যা আমাদের থকে উন্নত। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ১৯৮৬ সালে ব্রাজিলে U.F.O দেখা যায়।
বিঞ্জানীরা U.F.O নিয়ে জোর গবেষণা চালাচ্ছেন কেন এবং কি প্রতিক্রিয়ায় এরা পৃথিবীতে আসছে এই প্রশ্নের উওর জানার জন্য।
Wikipedia
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।