আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নওগাঁয় ৪৫টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দুর্ঘটনার আশঙ্কা

রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির পর নওগাঁ পৌরসভা কর্তৃপক্ষ শহরের ৪৫টি ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বসবাসের অযোগ্য ঘোষণা করলেও গত কয়েক মাসে এসব ভবন ব্যবহার বন্ধ হয়নি। ব্যবহার বন্ধে কোনো পদক্ষেপও নেই। যে কোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ।

নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী গুরুদাস দত্ত জানান, ঝুঁকিপূর্ণ এসব ভবনের তালিকা অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর পাঠানো হয়েছে। এসব ভবনের মধ্যে পুরনো জরাজীর্ণ ভবন রয়েছে ২২টি এবং মোবাইল টাওয়ার স্থাপনজনিত ২৩টি। ভবনগুলো হলো কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, উদয়ন প্রি-ক্যাডেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বদির বিল্ডিং, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ভবন, ভবানী ভাণ্ডার, বজরং আগরওয়ালা ভবন, গোস্তহাটির মোড় পুরনো ভবন, বিধি বাবুর বিল্ডিং, মহেশ সাহার ভবন, হোয়াইট হাউস, সুলতান মাহমুদের ভবন, দুলাল রায়ের পুরনো ভবন, মুক্তিযোদ্ধা পৌর মার্কেট, জহির ডাক্তার ভবন, আহসান মঞ্জিল, কিশোর লাইব্রেরি ভবন, সাবেক রূপালী ব্যাংক ভবন, মালটিপারপাস সোসাইটি ভবন, সাবেক সেঞ্চুরি টেইলার্স ভবন, পুরনো সিদ্দিক প্রেস নাসিম ভবন, স্যানাল বাড়ি মাদ্রাসা ছাত্রাবাস, ওয়াদুদ ভবন, ময়েজ বিল্ডিং এবং হোটেল ফারিয়াল। এ ছাড়া মোবাইল টাওয়ার স্থাপনজনিত কারণে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে ডা. রওনক জাহানের ভবন, সাহারা প্লাজা, আলহাজ কমপ্লেঙ্, মাহতাব ভবন, খাদেমুলের ভবন, সাবেক শিক্ষক আজহার আলীর ভবন, আজিজুল ইসলামের ভবন, ক্রাফট ওয়ার্ল্ড, অ্যাডভোকেট আবদুল গফুরের ভবন, ডা. মঈনুদ্দিনের চক্ষুভবন, বালুডাংগা বাসস্ট্যান্ড মিঠু ব্যুরো টাঙ্গাইল, পোস্ট অফিস পাড়ার আবদুল খালেক, কাপড়পট্টির মক্কা মার্কেট, কালিতলার নিশিথ কুমার বসাক, হাট নওগাঁ মৃধাপাড়া রোডের সেকেন্দার সাইকেল স্টোর, হাট নওগাঁর হাজী টাওয়ার, আনন্দনগর রোডের হাবিবের ৫ তলা ভবন, হোটেল অবকাশ, বেলাল কমপ্লেঙ্, জোয়ার্দার মার্কেট, ময়েজ বিল্ডিং, দাবি এনজিও সংস্থার বিল্ডিং।

 

 

সোর্স: http://www.bd-pratidin.com/

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।