প্রথম চাকুরী সবার জন্য খুবই শিহরনের। অফিস জিনিসটা কি রকম। নাটক সিনেমা দেখার মতোই নাকি একটু ভিন্ন। কত ভাবনা। ভয় ।
বেশিরভাগ লোকেরই ভয় থাকে কাজ ঠিকমতো পারবতো। আর কাজটাই বা কেমন?যারা চাকুরীর আগে ইন্টার্নি করে তাদের ভাবনাগুলো হয়তো একটু আলাদা হয়। তারা হয়তো অফিস কক্ষের সৌন্দর্য,অন্যদের আচরন,চাওয়া,ব্যবসায়ের প্রকৃতি,সংস্লিষ্ট ব্যবসায়ের বাজার অবস্থা নিয়ে কিছুটা ভাবে কিন্তু বাকীরা বেশির ভাগ ভয়ে ভয়ে থাকে। প্রথম চাকুরি হয় যোগ্যতায় নয়তো কারো সুপারিশে হয়। উভয়তেই বুক দুরু দুরু করে।
ঘুষ দিয়ে যে চাকুরি টা হয় সেখানে একটা অন্যায় সাহস জমে থাকে যা বরাবরই বিপদজনক।
দ্বিতীয় চাকুরীটা সাধারনত চাকুরীপ্রার্থীর ইচ্চাতেই হয় এবং অর্থই এখানে বড় ফ্যাক্টর। সাধারনত উচ্চ বেতন,পদন্নোতি প্রভৃতির কারনেই চাকুরী পরিবর্তন হয়। তবে অনেকে কিছুটা কম বেতনে ও চাকুরী পরিবর্তন করে সে ক্ষেত্রে কোম্পানীর সুনামটা তারা বিবেচনা করে। তাও পরোক্ষভাবে অর্থসংশ্লিষ্ট ব্যাপার।
চাকুরি নিয়ে সাধারনত কেউ ঢাকার বাহিরে যেতে চায়না এমনকি ভাল বেতনে। সেখানে যতটা না নাগরিক সুবিধাদি বিবেচনা করা হয় তার চেয়েও বেশি চাকুরির ভবিষ্যৎ বিবেচনা করা হয়। ঢাকায় থাকলে নতুন চাকুরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে,ইন্টারভিউ দেওয়ার সুবিধা থাকে। আর কেই যদি প্রেম করে তো ডেটিং করার সুযোগ থাকে।
কিন্তু এসব কিছুও বিবেচনায় না এনে ঢাকার বাহিরে গিয়ে অপরিচিত কোন অজপাড়া শহরে চাকুরী চায় কোন পাগলে? খুব দ্রুত সে চাকুরী পাওয়া যাবেই বা কি করে? সেই পাগলটিকে কি কেউ হেল্প করতে পারেন?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।