আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আবার লাগাতার লোডশেডিং ও মাহমুদুর রহমান

সত্যানুসন্ধিৎসু

আবার লাগাতারভাবে লোডশেডিং শুরু হয়েছে বিগত কয়েকদিন থেকে। আমার দেশ বন্ধ ও মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতারের পর থেকে ব্যাপারটা প্রকট হয়ে উঠেছে। এমনিতেই মানুষ গরমে অতীষ্ঠ। তার উপর দৈনিক ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১২ ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। গরমে মানুষ অতীষ্ঠ হয়ে পড়ছে।

শ্বাসকষ্ট, হাপানীরোগী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, শিশু এদের বাঁচাই দায় হয়ে পড়েছে। বিগত সরকারের সময় মাহমুদুর রহমান ছিলেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানী উপদেষ্টা। আর বিদ্যুৎ বিভাগের শ্রমিক-কর্মচারী সংগঠন বিগত সরকারগুলোর আমলে সরকারের বিশাল এক লেজুড়বৃত্তি দলে পরিণত হয়। সব ক্ষমতাই ছিল তখনকার এই তথাকথিক সিবিএর'র হাতে। তখন থেকেই দারোগার চেয়ে হাবিলদারের ক্ষমতা বেড়ে যায়।

শুরু হয় যাচ্ছেতাই সিবিএ প্রশাসন। সেই প্রশাসন এখনো রয়ে গেছে। অথচ, গত কৃষি মওসুমে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেচকাজের জন্য গ্রামে বিদ্যুৎ সরবরাহের কারণে রাজধানী থেকে বিদ্যুৎ নেবার যে প্রয়োজন দেখা দিয়েছিল সে অবস্থাও এখন আর নেই। কয়েকদিন আগে খবরে দেখেছিলাম, বর্তমানে প্রয়োজনের চাইতে বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে দেশে। সবগুলো পাওয়ার হাউজ এখন সক্ষম ও সক্রিয়।

তারপরও কেন এই লোডশেডিং! তাই ভাবছি, যখন-তখন, দিনরাত সমানে, এই গরমে বিদ্যুৎ না থাকাটা যেন অসহনীয় হয়ে পড়েছে। ব্লগেএ ঠিকমত বসা হচ্ছে না। বিদ্যুৎ বিভাগের কোনো ব্যখ্যাও নেই পত্রপত্রিকায়। এর সঙ্গে সিবিএ’র ভুমিকা নেই সেকথা মানতে পারছি না। বিএনপি-জামায়াতের এই অপচ্ছায়া কিভাবে দূর করা যায়? এব্যাপারে বর্তমান সরকারও ব্যর্থ বলেই মনে হচ্ছে।

আপনাদের কি মত?

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.