এটি একটি বিয়ারের বিজ্ঞাপন হইতে পারে....
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ান নিউজপেপারে জানানো হয়েছে খবরটি । যেসব মেয়েরা তাদের ব্রেস্ট সাইজ বাড়াতে চায় তাদের আর সার্জারি করা লাগবে না । তারা এক ধরনের বিয়ার খেলেই তাদের মনোবাসনা পূর্ণ হয়ে যাবে । আহা যেনো আমাদেরে দেশের ভন্ড ফকির, কবিরাজদের ফু দেয়া পানি!
এ ধরনের বিয়ার তৈরি করেছে লা ‘ভোজা’ । এটি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে গমের ময়দা এবং এক ধরনের রাসায়নিক দিয়ে ।
এটিঐতরির উদ্দেশ্য অবশ্য খারাপ নয় । আমাদের দেশের প্রেক্সিতে না হলেও ইউরোপে, অস্ট্রেলিয়া বা আমেরিকার নারীরা তো বিয়ার পান করেই । সে দেশের নারীর প্রথম সন্তান জন্মের পরের জটিলতা লাঘবেই এ বিয়ার তৈরি করেছে কোম্পানি ।
কোম্পানির কথা হলো, এ বিয়ার ব্রেস্ট বড় করার জন্য বাজারে ছাড়া হবেনা , যদিও এটার মূল কাজ সেটাই । তবে এটা নাকি প্রাকৃতিক, স্বাস্থ্য সম্মত, সুপেয় এবং অবস্যই সস্তা ।
এখন প্রশ্ন উঠেই গেছে.... এটি যদি মেয়েদের ক্ষেত্রে ব্রেস্ট বড় করার কাজে আসে তবে পুরুষ যদি খায় তাদের কি হবে??????
বলা তো যায়না.....আমাদের দেশেও চলে আসতে পারে.... অস্বাভাবিক কি? তাছাড়াও আমাদের দেশের ভেজালবিদেরা তো আছেই.... সবচেয়ে বড় কথা এ জিনিস যদি পুরুষেরা খাই তবে তাদের কি বড় হবে এ প্রশ্নের কোনো জবার বিয়ার কতৃপক্ষ বা সংবাদমাধ্যম জানায়নি.............
সচেতনাতামূলক পোষ্ট: সেক্সসোমেনিয়া
ঘুমের বিঘœ বা সমস্যা হতেই পারে, তবে এর চেয়েও খারাপ হলো ‘সেক্সসোমেনিয়া’ ।
এ বিষয়টি হলো ঘুমের মধ্যেই সেক্স প্রবণতা । সিøপ ডিজঅর্ডার সেন্টারের ৭.৬ ভাগ রোগীদের ক্ষেত্রেই সেক্সসোমিিনয়ার বিষয়টি দেখা যায় । ঘুমিয়ে পড়ার পর সেক্স শুরু করার হার পুরুষের ক্ষেত্রে ১১ ভাগ আর নারীর ক্ষেত্রে ৪ ভাগ । (সূত্র: লাইভ সায়েন্স)
প্রায়ই দেখা যায় সেক্স করার পর এ বিষয়ের কোনো স্মৃতিই আর তার পরে থাকেনা ।
কেবল সঙ্গী জানিয়ে দিলেই তবে সে বুঝতে পারে ।
ইনসোমনিয়ার উপসর্গের মতোই সেক্সসোমনিয়ার উপসর্গগুলো ।
ধূমপান, ক্যাফেইন বা ড্রাগ নেবার ফলে এ প্রবণতা বেড়ে যায়। রাতের কার্যকলাপের এ বিষয়টি স্মৃতিতে না থাকায় সে ক্রমাগত আসক্ত হয়ে পড়ে । এ বিষয়টি কারো সঙ্গে আলোচনাও করতে চায়না রোগীরা ।
সিøপ ওয়াকিং বা মানসিক বিক্ষিপ্ত অবস্থা থেকেও সেক্সসোমনিয়া হতে পারে ।
মনা হুশিয়ার!!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।