প্রায় তিন বছর আগে,
থাইল্যান্ডের রাজপুত্রের নিমন্ত্রন রক্ষা করে,
থাইল্যান্ডের থাইকম অফিস ভিজিট করতে গিয়েছিলাম
আমি। ( ছবিতে আমি থাইকম অফিসে। )
এই স্যাটেলাইট কোম্পানিটির মালিক থাইল্যান্ড এর রাজপুত্র।
এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে পৃথিবীর প্রায় ১৪০+ রেডিও টেলিভিশন
সম্প্রচার চালাতে সক্ষম হয়।
এটিএন বাংলা এখন চলে এপিষ্টার ৭ এর মাধ্যমে।
কিছুদিন আগে স্যাটেলাইট বদলেছে তারা। শুরু থেকেই এই স্যাটেলাইটের গ্রাহক ছিলো তারা।
এই স্যাটেলাইটের ফুট প্রিন্ট এপিষ্টারের তুলনায় কিছুটা ছোট হওয়াতে টেলিভিশন মালিকদের সকলেরই পছন্দ এপিষ্টার।
এপিষ্টারের ফুট প্রিন্ট ৫৬ টি দেশে ( প্রায়)
একটি স্যাটেলাইট আকাশে ওঠাতে খরচা হয়ে যায় প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা।
অন্যদিকে একেকটি টিভি আর রেডিও থেকে , তারা পায় ৬ থেকে ১২ লক্ষ টাকা (মাসিক).
এপি ষ্টার , চায়না বেজড হলেও , এই কোম্পানি লায়ন শেয়ার হোল্ড করে নেদারল্যান্ডের কারদান গ্রুপ।
স্যাটেলাইট স্থাপনের সব থেকে বেদনা দায়ক বিষয়টি হলো
একেকটি স্যাটেলাইটের আয়ু হলো ৫ থেকে ৭ বছর ।
আয়ু ফুরালে মহাকাশ থেকে স্যাটেলাইট ঝরে পড়ে ।
একটি টিভি চ্যানেল খুবই ক্ষুদ্র একটি ব্যপার একটি স্যাটেলাইটের তুলনায়।
আমি একটি টিভি চ্যানেলের মালিক, আমি এ জন্য গৌরব বোধ করি না।
গৌরব বোধ করি তখন, যখন ভাবি , আমরা একটি স্যাটেলাইটের
মালিক হতে যাচ্ছি..
খুব শীঘ্রই ( শীঘ্রই মানে ২/৩ বছর) বাংলাদেশ আকাশে উড্ডয়ন করবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট।
সেদিন দূরে নয়,
আমাদের স্যাটেলাইটে চলবে আমাদের টিভি, রেডিওগুলো ।
স্যাটেলাইট উড্ডয়নের দায়িত্ব নিযেছে স্পেস টাইম।
এই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে
ভদ্রলোককে আমার ভীষন পছন্দ হয়েছে।
আমি তাকে করমর্দন করে বলেছি-
ওয়ার্ল্ড টিভি উইল বি দ্য ফার্ষ্ট ক্লায়েন্ট অব বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট।
আমিন।
http://www.worldtvbd.webs.com
ছবিতে- থাইকম অফিসের অভ্যন্তরে আমি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।