So lately, been wonderin, who'll be there to take my place. When I'm gone, you'll need LOVE, to light the shadows on your face....If I could, then I'd, I will go wherever you will go.. Way up high, or down low, I will go wherever you will go... বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল (অব.) এম এ তাহের বীর উত্তমসহ অন্যদের গোপন বিচার, সাজা কার্যকর এবং বিচারের জন্য ১৯৭৬ সালের ১৬ নম্বর সামরিক আইন আদেশের মাধ্যমে সামরিক ট্রাইব্যুনাল গঠনকে অবৈধ ঘোষণা করে দেওয়া হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়েছে।
রায়ে হাইকোর্ট কর্নেল তাহেরের মৃত্যুদণ্ডকে ঠান্ডা মাথার খুন হিসেবে চিত্রিত করার জন্য সরকারের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল (অব.) এম এ তাহের বীর উত্তমসহ অন্যদের গোপন বিচার, সাজা কার্যকর এবং বিচারের জন্য ১৯৭৬ সালের ১৬ নম্বর সামরিক আইন আদেশের মাধ্যমে সামরিক ট্রাইব্যুনাল গঠনকে অবৈধ ঘোষণা করে ২০১১ সালের ২২ মার্চ রায় দেন হাইকোর্ট। ১৯৭৬ সালে জিয়ার আমলে বিশেষ সামরিক আদালতে মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার তাহেরকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়, যা হত্যাকাণ্ড ছিলো বলে রায়ে বলেছে আদালত
রায়ের অভিমতে বলা হয়, “ট্রাইব্যুনাল গঠনের অনেক আগেই জেনারেল জিয়াউর রহমান কর্নেল তাহেরের মৃত্যুদণ্ড প্রদানে মনস্থির করেন। ”
রায়ে আদালত বলেন, “যেহেতু জেনারেল জিয়াউর রহমান জীবিত নেই, আইন অনুযায়ী তার বিচার সম্ভব নয়।
কিন্তু তারপরও সরকারের উচিত হবে, এই হত্যার জন্য দায়ী কেউ জীবিত থাকলে তাকে খুঁজে বের করে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত করা। ”
এছাড়াও, জিয়ার আমলে হত্যাকাণ্ডের বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি জানিয়েছেন কর্নেল তাহেরের ছোট ভাই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন।
“তাহলে সেই কমিশনের মাধ্যমে অন্ধকারের ইতিহাস উন্মুক্ত করা যাবে। এই রায় সেখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ”
হাই কোর্টের রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন কর্নেল তাহেরের স্ত্রী লুত্ফা তাহেরও।
অধ্যাপক আনোয়ার বলেন, “আমাদের পরিবারের প্রত্যেকটি সদস্যই মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধ করে তারা একটি দেশ নিয়ে এসেছেন। সেই দেশে জিয়াউর রহমান তাহেরকে হত্যা করেছেন। ”
এক সময়ের জাসদ নেতা আনোয়ার বলেন, “জিয়ার আমলের কালো অধ্যায়ে শত শত হাজার হত্যাকাণ্ড হয়েছে। যার কথা কেউ জানে না।
অনেককেই কারান্তরালে (হত্যা করা) হয়েছে। জিয়া যে সব হত্যাকাণ্ড করেছেন, তাদের অনেকের লাশ পাওয়া যায়নি। ”
এদিকে আবার একজন জামাতি ছাগল প্রশ্ন তুলছে "তাহের কে ছিলেন, কেমন ছিলেন। "
এদিকে আরেক বেজন্মার জাত কে কেমন ছিল জাজ করার আগে জিয়া কি করেছিল সেটা স্বীকার করে নিতে বাঁধছে কেন তোর? আর তাহের সাহেব কি সে সময় সামরিক বাহিনীর অংশ ছিলেন? স্বৈরাশাসন-বাকশাল-সামরিক শাসন শব্দগুলো মুখে না নিলে কাদের যেন একদিনও ঘুম হয় না??
তার দলকানাত্ব মতে, আওয়ামী বামপন্হী আর বামরা আদালতের উপর বন্দুক রেখে জিয়া কে তাহেরের খুনী প্রমান করতে চায়? বোকার স্বর্গে বাস করে তারা !
তাহের কি খুব ভাল লোক ছিলেন??
বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার এর উৎকৃষ্টতর উদাহরণ খুঁজতে চীনে সম্ভবত আর যাওয়া লাগবে না। জামাতি দাস ছাগল ব্লগে ফেসবুকে লাফায় বাঁচেনা, এমন জ্বলন শুরু হইছে, সত্য ফেস করতে এতো কামড়ায়?? ব্লগে আইছে আবার তার এজেন্ট!
তাহের কি ছিল সে প্রশ্ন তো ছাগত্বর মতো কুত্তার বাচ্চারা করবেই।
তাহের কি ছিল তার আগে ওই কুত্তারে স্ট্যাটাস দিয়ে স্বীকার করতে হবে যে জিয়া খুনি ও ক্ষমতালোভী ছিল। এই জামাতি জারজটার যুক্তিমতে তাহলে, মুজিব একজন বিশাল খারাপ লোক, তাইলে তাকে হত্যা যারা করছে তারাও বিশাল ন্যাতা একেকজন।
খুনি কোনদিন খুন করে বাঁচতে পারে নি। নিজের কাছে অথবা আইনের কাছে, ধরা তাকে পড়তেই হয় একদিন না একদিন। হোক তা মৃত্যুর পরে।
খুনী-ক্ষমতালোভী শয়তানদের মুখে থুঃ!
এইগুলো পাবলিকলি আলোচনা করতে অস্বস্তি হতো, জাতীয় নেতা, মুক্তিযোদ্ধা... সেক্টর কমান্ডার...
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকি আর আমাদের এই ন্যাতাই হতে পারে "বেঈমান", অর্থের ক্রীতদাস ও ক্ষমতালোভী শব্দগুলির উৎকৃষ্টতর উদাহরণ। দেখতে হবে এদের "একাত্তর পরবর্তী" জাতীয় বেঈমানিগুলো, এদের ত্যাগ অনেক, নষ্ট করতে নিজেরাই উদ্যোমি হয়েছিল, সফল হয়েছে। টাকা আর ক্ষমতার সামনে সব মূল্যহীন এদের কাছে। এই রকম কোয়ালিটির মানুষ এর ঔরসে
জন্ম নিয়েছে আজ দেশ সেরা চোর বাটপার এর দল। নেতৃত্বে এইট পাস! দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আর চিন্তা কি!?
আজ আমাদের গলা ফাটাতে হচ্ছে, শাহবাগের সৃষ্টি হচ্ছে, এতো মানুষ মরছে... এই ন্যাতার তাতে দায় কতোটুকু সে বিচার এর ভার ইতিহাসই নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে।
শুধু জিয়াকে ভালোবাসো বলে তার সব কিছু ভুল একেবারে ক্ষমা করে দিবা হত্যাকেও ভালো কাজ আখ্যা দিবা তাইলে তোমার মুখ আমার জুতা। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।