একদিন হয়তো তুমি পড়বে এই লেখা, তাই লিখি
ঐশীকে নিয়ে অনেকের ফেসবুক স্ট্যাটাস দেখে আমার যা মনে হলো, আহারে, মেয়েটা না হয় দুটা খূনই করে ফেলেছে, বাইরের কাউকে তো আর করে নাই, নিজের বাবা মাকেই না হয় মেরেছে, (সেই অধিকার তো তার আছে, নাকি? ) তাই বলে তাকে আবার রিমান্ড টিমান্ড নেয়া কেন? মেয়েটা ভুল বুঝে করে ফেলেছে, ছোট মানুষ, ওকে মাথায় হাত বুলিয়ে বুঝিয়ে ছেড়ে দাও। ও আর এরকম করবে না।
অনেকের দেখছি, ঐশীর জন্যে ভালোবাসাও তৈরি হয়েছে। কেউ কেউ আজীবন পাশে থাকার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে। (পারভার্টেড শব্দটার পুরোপুরি বাংলা হয় না, তাই লিখতে পারছি না।
ভাবি, তারা কি নিজেদের বাবা-মা, পরিবারের সাথে বসবাস করে? অথবা তারা তাদের সন্তানদের কাছ থেকে কি আশা করে?) ভালো, কাছে থাকতে পারা ভালো। তবে কফি খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে হবে। আর ঘুমানোর আগে দরজা বন্ধ করে ঘুমাতে হবে।
রিমান্ডের সিস্টেমটা আসলে তুলে দেয়াই ভালো। কারণ এসব রিমান্ড না থাকলে, ঐশীর অপরাধ কেউ প্রমাণ করতে পারত না।
তাকে স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দিও দিতে হতো না। আমার প্রস্তাব, তাকে একটা একে-৪৭ কিনে দেয়া হোক। সে এখন ছুরি দিয়ে মেরেছে, একে-৪৭ থাকলে সেটা দিয়ে আরো কিছূ লাশ ফেলে দিতে পারত।
তবে কি, ঐশী দেখলাম এর মধ্যেই বেশ বড় তারকা পর্যায়ে চলে গেছে। কে জানে, জেল থেকে বের হয়ে হয়তো এই খুন নিয়ে বই টই লিখবে, সিনেমা হবে।
(হলিউড হলে উচ্চমুল্যে কাহিনীটা বিক্রি করতে পারত। মেয়েটার জন্যে আমারও মায়া লাগতে শুরু করেছে। আহা! মেয়েটা ভুল সময়ে ভুল দেশে জন্ম নিয়েছে। )
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।