পরে বলবো
গোপালগঞ্জে ইভটিজিংবিরোধী র্যালি অনুষ্ঠানের মাত্র ৩ তিন দিন পর কলেজ ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করতে গিয়ে এক পুলিশ সদস্যকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে জনতা। আজ সোমবার সকালে এক কলেজ ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করার দায়ে পুলিশ কনস্টেবল মো. আ. কাইয়ুম গণধোলাইয়ের শিকার হন। জানা গেছে, গোপালগঞ্জ সরকারি বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অনার্স ২য় বর্ষের এক ছাত্রীকে কিছু দিন থেকে উত্ত্যক্ত করে আসছিল পুলিশ সদস্য মো. আব্দুল কাইয়ুম। আজ সকালে সে ফের ওই কলেজ ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করলে স্থানীয় জনতা কাইয়ুমকে ধরে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে।
মাত্র ৩ দিন আগে গোপালগঞ্জে ইভটিজিংবিরোধী র্যালি অনুষ্ঠানের পর স্থানীয় জনগণ ও প্রশাসনের সচেতনায় মেয়েদের উত্ত্যক্তকারী বখাটেরা যখন কোণঠাসা তখন একই অভিযোগে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যকে গণধোলাই দেয়ার ঘটনা ঘটলো। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সরদার রোকনউজ্জামান এ ব্যাপারে বলেন, যারা মেয়েদের উত্ত্যক্ত করে তাদের কখনো ছাড় দেবে না পুলিশ প্রশাসন। মোঃ আঃ কাইয়ুমের ব্যাপারেও আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। কাইয়ুম গোপালগঞ্জ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শিক্ষানবিস) সফিকের বডিগার্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিল।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।