বহুদিন ধরে তথাকথিত প্রগতিশীলেরা
মদের টেবিলে সন্ত্রাস সৃষ্টি করে উড়ায় সকল কিছু_
আর বহিরাঙ্গে ঘৃণাসহ কইলো ‘নেশাকে না বলুন’।
দোষারোপ করে যায় শুধু সরকারের তো কিছুই হয় না।
হয় না বিরোধী দলের! চাষার হয় না, মজুরেরও হয় না।
রিক্সাওয়ালার সাথেও চলে লাগাতার খিস্তি-খেউড়...
কবিরও হয় না, হয় না গায়কেরও কোনো কিছু।
হয় খালি মিডিওকারের!!!
আর
পার্টি মেম্বারের...
হায়রে উচ্চাকাঙ্খী মধ্যবিত্ত অপরচ্যুনিস্ট প্রাণ,
ফেসবুক খুলে দেখি তার জ্বলন্ত প্রমাণ।
চিরকাল ‘পুঁজিবাদ নিপাত যাক’ আউরিয়ে শেষতক
তুমি আজ কোটটাই পরা কর্পোরেট-এর দালাল।
কোনো এক বাষ্প এসে আমাদের মাঝে তুলে দিলো দেয়াল
আর খুব সুকৌশলে বাড়িয়ে দিচ্ছো আমায়- কাব্যের খেয়াল;
কিন্তু তাতে কি যাচ্ছে মিটে তোমার-আমার সঙ্কটজঞ্জাল?
কেহ কহিয়াছিলো ইহাই প্রমিত শব্দ; কেহ কহিলো- ‘ইহার গুষ্ঠি চুদি’।
মুই বোলাইতে পারি হুদু ঘাটলায় আছে কয়েট্টা নাও বান্ধা,
উঠলে অহনি উইড্ডা পরেন ঘনাইয়া আইছে কিন্তু সন্ধ্যা।
এতো নৌকার ভিরে পা রাখে যে কে কোন নৌকায়_ তাই
দেখে এক নৌকায় উঠে যাত্রা করি শুরু, থামিয়ে দেবেন গুরু...
একবার মন কয় এ সব নিয়ে কি হয় মাথা ঘামিয়ে!
ফের হাতে আসে কেনো রাইফেল, কোন্ পোক্তক্ষোভে?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।