জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি যেখানে আড়ষ্ঠ মুক্তি সেখানে অসম্ভব
১. অস্ট্রেলিয়ার সিমাভিটা কোম্পানি একটি বিশেষ ধরনের ডিজিটাল অন্তর্বাস উদ্ভাবন করেছে। কোম্পানিটি অন্তার্বাসটির নাম দিয়েছে "সিমসিস্টেম" ।
তাদের দাবি, এটিই বিশ্বের প্রথম ইলেকট্রনিক অন্তর্বাস। সিমসিষ্টেম অন্তর্বাসে অন্তর্বাসে একটি ডিসপোসেবল ( ব্যবহারের পর ফেলে দিতে হয়) প্যাড আছে। এর সাথে একটি সংবেদনশীল স্ট্রীপ রয়েছে , যা ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সেন্ট্রাল কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত থাকবে ।
অন্তর্বাস পরা কোনো বয়স্ক ব্যক্তি মলমুত্র ত্যাগ করলে তথ্যটি সাথে সাথে তার দায়িত্বে নিয়োজিত সেবিকার কাছে লিখিত বার্তা আকারে পৌছে যাবে। এ সেন্সর স্ট্রীপটি ডিসপোসেবল প্যাড থেকে বিচ্ছিন্ন করে পুনরায় ব্যবহার করা যাবে। ২০০৮ সালে এ অন্তর্বাসটির প্রথম পরীক্ষামুলক প্রয়োগ এবিসি টেলিভিশনে দেখানো হয়। এটির সফল সংস্করন এখন অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস জুড়ে ছড়িয়ে দেখা যাচ্ছে।
সুত্রঃ কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স , মে ২০১০
২.
এই নিউজটা পড়ে নেটে সার্চ দিলাম।
কয়েকটা রেজাল্টও পেয়ে গেলাম।
সারাহ লেইন নামে এক মহিলা একটি ডিজিটাল অন্তর্বাস উদ্ভাবন করেছেন। এই অন্তর্বাসটি বিভিন্ন টাইপের সাউন্ড তৈরী করে। হাতের নোখের মাথায় একটি পিজো ডিস্ক থাকে এটা দিয়ে অন্তর্বাসে প্রেসার দিলে বিভিন্ন অচলীল শব্দ বের হয়। পুরো সেটে ২ টা অ্যাম্পলিফায়ার, ৬ টা স্পীকার , নেটিং, পিজো ডিস্ক ।
এই অন্তর্বাসের আপডেটেড ভার্সন বের করার চিন্তা ভাবনা আছে উদ্ভাবকের।
----------------
কালে কালে আরো কত কি দেখব।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।