আমার মন খারাপের পরেও, আমি আছিরে তোর পাশে...
সুন্দরী নারীর সঙ্গ পুরুষের স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হতে পারে। ভ্যালেন্সিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের একটি গবেষণায় এই তথ্য দেয়া হয়েছে। এ গবেষণায় বলা হয়, কোনো দৃষ্টিনন্দন নারীর সাক্ষাতের পাঁচ মিনিটের মধ্যে পুরুষদের মধ্যে করটিসল (যে হরমোন শারীরিক ও মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করে) নামের এক ধরনের হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়। যেসব পুরুষ সাক্ষাত পাওয়া সুন্দরী নারীদের নিজেদের নাগালের বাইরে বলে মনে করেন তাদের ক্ষেত্রে এই প্রতিক্রয়া আরো বেশি হয়। এতে পরবর্তী সময়ে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ও পুরুষত্বহীনতা দেখা দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মানসিক ও শারীরিক চাপের সময় করটিসল নামের হরমোনটি উৎপন্ন হয়। বিজ্ঞানীরা ৮৪ জন ছেলে শিক্ষার্থীর ওপর এই গবেষণা চালান। এখানে একটি কক্ষে দুজন করে ছাত্রকে সুডোকু মেলাতে বলা হয়। কক্ষটিতে তাদের সঙ্গে একজন সুন্দরী তরুণী এবং একজন তরুণকে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে পাঠানো হয়। এ দুজনই ছাত্রদের নিকট ছিল অপরিচিত।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, যখন মেয়েটি স্বেচ্ছাসেবক ছেলেটিকে রেখে কক্ষ থেকে বেরিয়ে যায় তখন ওই দুই ছাত্রের করটিসল মাত্রা স্থির ছিল। কিন্তু ছেলেটি যখন তরুণীকে রেখে বের হয় তখন ছাত্র দুজনের করটিসল বৃদ্ধি পেতে থাকে। গবেষণাটি থেকে বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে আসেন যে, কোনো সুন্দরী ও মোহনীয় নারীর কাছাকাছি এলে অধিকাংশ পুরুষের মধ্যে ওই নারীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার সুযোগ এসেছে এমন ধারণার সৃষ্টি হতে পারে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, আকর্ষণীয় নারীদের সঙ্গে পাঁচ মিনিটের সংক্ষিপ্ত সাক্ষাতে পুরুষদেহে করটিসল বেড়ে যেতে পারে। অল্প মাত্রায় বাড়লে করটিসল সতর্কতা সৃষ্টির মতো কিছু ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ফেলতে পারে।
কিন্তু দীর্ঘক্ষণ বাড়তে থাকলে এটি স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হতে পারে। (সূত্রঃ আমাদের সময়)
হায়.....এরপরেও কি পুরুষ তার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করবেনা???
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।