আমি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। আমি বিশ্বাস করি মনুষত্বে
বিসিএস পরীক্ষায় আবারও দলীয়করণ ও দুর্নীতির দরজা খুলেছে- বিসিএস নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষায় ১০০’র পরিবর্তে পুনরায় ২০০ নম্বরের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। স্বায়ত্তশাসিত ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান পিএসসির কোনোপ্রকার সুপারিশ কিংবা চাহিদা ছাড়াই গতকাল প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বাংলাদেশ/সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা ১৯৮২-এর সংশোধনী এনে বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর ১০০’র বদলে ২০০ করার বিধান করা হয়। তবে লিখিত পরীক্ষার নম্বর অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
সচিব কমিটির প্রধান ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব এম আবদুল আজিজের সভাপতিত্বে এ সভা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নতুন এ বিধি বাস্তবায়িত হলে লিখিত পরীক্ষার ৯০০ ও মৌখিক পরীক্ষার ২০০ নম্বর মিলে মোট ১১০০ নম্বরে বিসিএস পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে বাস্তবায়নের আগে এ সিদ্ধান্তটি পিএসসিতে পাঠাতে হবে- পিএসসি এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করলে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না। তবে পিএসসি গ্রহণ করলে সংবিধানের ১৩৩ অনুচ্ছেদের দেয়া ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি সংশোধিত বিধিমালা জারি করতে পারবেন।
প্রসঙ্গত ২৭তম বিসিএস থেকে মৌখিকে ১০০ নম্বরের বিধান বাস্তবায়ন করা হয়। ২৮তম বিসিএসেও এ বিধান কার্যকর করা হয়েছে। এর মধ্যে হঠাৎ করে পুনরায় ২০০ নম্বরে ফিরে যাওয়ার বিষয়টিকে কেমনযেন মনেহয়। এখন দেখাযাক কি হয়।
আপনারাই মতামত দিন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।