লেখার কিছু পাই না, তাই আবোল তাবোল লিখি
আজ ভালো খবর দিতে পারলাম না বলে দূঃখিত
বিশ্বাস করুন আর নাই করুন
এবার নিপীড়নের শিকার চার বছরের ছেলেশিশু
................ রাজধানীতে পৌনে তিন বছর বয়সী মেয়েশিশুর পর এবার ঢাকার অদূরে যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে চার বছরের একটি ছেলেশিশু। গত বৃহস্পতিবার সাভারে এ ঘটনা ঘটে।
শিশুটিকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এখন হাসপাতালটির ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে তার চিকিৎসা হচ্ছে।
শিশুটির মা মোসলেমা বেগমের বরাত দিয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চিকিৎসক জানান, শিশুটি সাভারের মুজিবপুরে তার মা ও নানির সঙ্গে একটি ভাড়াবাড়িতে থাকত।
বৃহস্পতিবার এক যুবক চকলেটের লোভ দেখিয়ে তাকে ওই বাড়িরই একটি ঘরে নিয়ে বলাৎকার করে। পরে বাড়ির মালিক সুইটি বেগম শিশুটিকে উদ্ধার করেন। শিশুটির মা পেশাককর্মী। ঘটনার সময় তিনি কাজে ছিলেন।
সুইটি বেগম প্রথম আলোকে বলেন, ‘কামরার বাইরে থেকে গোঙানির শব্দ শুনে সন্দেহের বশে আমি ঘরে ঢুকি।
দেখি মোসলেমার ছেলে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। শিশুটি জানায়, রানা তার মুখ চেপে ধরে ব্যথা দিয়েছে। রানাও আমার ভাড়াটে। প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে রানা তার অপকর্মের কথা স্বীকার করে। শিশুটির মুখ সে এত জোরে চেপে ধরেছিল যে রক্ত জমে যায়।
’
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে রানাকে আটক করেছে। তার বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কে এম নাসিরুল্লাহ।
মেয়েশিশুটির অবস্থার উন্নতি
এদিকে রাজধানীর উত্তরখানে নিপীড়নের শিকার শিশুমেয়েটি এখন কিছুটা সুস্থ। সে একটু একটু হাঁটতে পারছে। তবে মাকে একমুহূর্তের জন্যও ছাড়তে চাইছে না সে।
তার আতঙ্ক এখনো কাটেনি বলে হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে।
উত্তরখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামালউদ্দীন জানান, ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে শাহীন নামে একজনকে আটক করে গতকাল শনিবার ডিএনএ পরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে শাহীনকে গত শুক্রবার সামনে হাজির করা হলে শিশুটিকে কিছুটা দ্বিধাগ্রস্ত মনে হচ্ছিল বলে উল্লেখ করেন ওসি। প্রধান অভিযুক্ত শাহীনের ভাই নয়নকে গতকাল পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। নয়ন ও তার পরিবারের অন্য সদস্যরা ঘটনার পরপরই এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে বলে জানা গেছে।
..........
সমকামীদের জন্য ঘেন্যা ঘেন্যা
ছেঃ ছেঃ ছেঃ ............. ওয়াক থু
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।