মানুষ আর প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য হলো-চেতনাগত ও সংস্কৃতিগত।
সন্ত্রাসমুক্ত শিক্ষাঙ্গন চাই-------কিন্তু কে দিবে সন্ত্রাস মুক্ত করে ??
‘শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস’। কোনো শিক্ষার্থী এই দৃশ্যটি দেখতে চায় কি? স্বাভাবিকভাবে সবাই বলবে, না। http://www.biplobiderkotha.com
http://www.gunijan.org.bd তাহলে শিক্ষাঙ্গনে কারা সন্ত্রাস বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে, কেন করছে, কার স্বার্থে করছে? এ প্রশ্নের জবাব কে দিবে? এবং সে অনুযায়ী শিক্ষাঙ্গনকে সন্ত্রাস মুক্ত করার দায়িত্ব কে নিবে?
বুর্জোয়া রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পরিভাষায়ও, রাষ্ট্রের মধ্যে যদি একটি মানুষ পুষ্টিহীনতায় ভুগে মারা যায়_ সে জন্যও রাষ্ট্র দায়ী। রাষ্ট্র সকল মানুষের দায়িত্ব নেয়ার শর্তেই তার জন্ম।
সকলের সম্মিলিত সেই যুক্তিই রাষ্ট্রকে টিকিয়ে রাখে।
কিন্তু আমরা এ কোন রাষ্ট্রে বসবাস করি? যে রাষ্ট্রে _রাষ্ট্র পরিচালকগণ সাধারণ মানুষের উপর ষ্ট্রীম রোলার চালায়, হত্যা করে, সন্ত্রাস বানায় আর রাষ্ট্রের সম্পদ (জনগণের সম্পদ) দখল করে নেয় শুধু ভোগের নিমিত্তে। অন্যদিকে এই শাসকগোষ্ঠীর কারণে সত্যিকার অর্থে রাষ্ট্ররক্ষাকারী গণদেবতারা এবং তাদের সন্তানরা মানবেতার জীবন-যাপনে বাধ্য হয়।
শুধু এখানেই শেষ নয়, গণদেবতার সন্তানরা যখন পড়তে যায় কোনো স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন তারা আবার রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের শিকার হয়। স্বাধীনতার ৩৯ বছরে শুধু শিক্ষাঙ্গনে শত শত শিক্ষার্থী সন্তানকে হারিয়েছে শত শত মাতা-পিতা ও বাংলাদেশ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।