সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা সার্কিট হাউজে জামায়াত-শিবিরের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে এক মত বিনিময় সভায় তিনি একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সাতক্ষীরাকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে যা যা করার করা হবে এবং যেসব পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে তা চলবে। সাতক্ষীরাকে সন্ত্রাসমুক্ত করা হবে। ”
সোমবার বেলা দেড়টায় হেলিকপ্টারে করে সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে যান সার্কিট হাউজে।
বিকালে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ মাঠে স্থানীয় আওয়ামী লীগের একটি জনসভায় তার ভাষণ দেয়ার কথা রয়েছে।
মত বিনিয়ময়ের পর ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের হাতে অনুদানের চেক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন,“বিএনপি-জামায়াতের কারণে দেশে যে সহিংসতা, মানুষ হত্যা, সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন চলছে, তা কোনো অবস্থায় মেনে নেওয়া যায় না। এটা তো কোনোভাবেই আন্দোলন নয়। ’
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, নির্যাতনকারীরা যেখানেই থাকুক, সরকার তাদের খুঁজে বের করে আইনের হাতে সোর্পদ করবে।
জামায়াতের ‘ঘাঁটি’ হিসেবে পরিচিত সাতক্ষীরায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এবং আসামি গ্রেপ্তারে গত ১৫ ডিসেম্বর রাত থেকে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির যৌথঅভিযান শুরু হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।