তুমি পারো,আমার ঐশ্বর্য
ধনুকের ছিলায় তীব্র দাঁড় বেঁধে প্রস্তুত রেখে দাও
শুভ্র তীরন্দাজ
রঙধনু রাঙা নিয়ে তো রাখো মিহিন ও মোহন সময়ের
আধুনিক অতিথি,বুদ্ধদেবের ছোকানু ।
তুমি তো পারো
ও আমার শামুক মৌলবাদ বিরোধী শরীর ,
আমার জন্মের ভূমি ধারালো জলদাস
কালের বন্ধনে চুমু রেখে তবু তৃষ্ণার্ত রেখে দাও
এই বাংলাদেশ আমার পরশুর পরের দিন ।
কোলাহল ছেড়ে একটু বেশী দূরে তবে অভিবাসন থেকে কাছে
ছোট্ট হালুম করে ওঠো
ছোটবেলাকার গোপন পত্রিকার
ও গোপন শিহরণ !
নির্বাক করে রেখো না এই ছোট্ট পেরেকের দিনমান বেলা
জলে জলে কদম করে রাখো বৃষ্টি আর বৃষ্টির
সর্বনাশের একটি দিন,
গোলালুর মতো খানিক অকৃতকার্য জীবনের কাছে
পরাজিত হরতাল
জমা করে রাখো জমা করে রাখো ।
আমার ভাত বেড়ে দাও আমার মা
নেভানো চুলা থেকে কিছু লাল কয়লাও থাকুক
আমাদের যাত্রায় ও যন্ত্রণায়
উননে উঠানে ও শীতকালে
ই-মেলের গতি করে দাও
তোমার দূরের ঝকঝকে বইয়ের পাতায়,উন্মুখে ।
তুমি পারো,ঐশ্বর্য ।
কতো ভুলের মালা করে বাণভাসি বিসর্জন করো আমার
প্রতিমা
পানি থেকে রঙ নেয়া স্বার্থপর শামুক ।
কিছু না হোক
ছোট্ট করে টোকায় ভয় পাইয়ে দাও সামরিক খোলস
গ্রন্থিত অগ্রন্থিত ভুল শিক্ষা দীক্ষা মৌলবাদ
ও
কোন কোন শিক্ষকও ।
মনে থাকে যেন,আমার ঐশ্বর্য ।
সেই কবে তোমার শহর তোমাকে রেখে এসেছি
কোমল পাহারায়ও রেখেছি দেখে শুনে
সেই ছেলে ও যাবতীয় ভঙ্গিমায় তরুণ ছবি ।
ম নে রে খো তু মি পা রো, ঐ শ্ব র্য ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।