ক্কি লিখবো... আজব তো!!!
১৯৯৯ সালে রাশিয়ান সরকার একদল অভিজ্ঞ ভূতাত্ত্বিক দের কে নিয়ে একটি টিম গঠন করেন সাইবেরিয়ার plate tectonics সম্পর্কে ইনভেস্টিগেট করার জন্য। টিমটির নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন ডঃ আজাকোভ। মাটি খুরে তারা ১৪.৪ কিলোমিটার পর্যন্ত গিয়েছিল। কিন্তু এর পর পরই তারা একটি সমস্যা আবিস্কার করতে পারল। তাদের ড্রিল মেসিন টি দুর্দান্ত ভাবে ঘুড়া শুরু করল এবং ইন্ডিকেট করতে থাকল যে তারা একটি বড় খালি পকেট/cavern এ এসে পৌঁছেছেন।
সেখানে হটাথ করে তাপমাত্রা প্রচুর পরিমানে বেরে গিয়েছিল এবং ২০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এ চলে গিয়েছিল। তারা তাদের মাইক্রফোন এর পাওয়ার বারিয়ে দিল এবং তারা শুনতে পারল কিছু মানুষের আর্তনাদ, তারা পাসবিক নির্যাতনে যেন আতনাদ করছে। প্রথম প্রথম বিজ্ঞানী রা ভাবল যে আওয়াজটি তাদের যন্ত্রপাতি থেকে আসছে। কিন্তু পরবর্তী তে তারা ভালভাবে পরিক্ষাকরে দেখলো যে না, সে আওয়াজটি যন্ত্রপাতি থেকে আসছে না। শুধু তাই না, মানুষের আর্তনাদ গুলো একজন মানুষের ছিল না, কোটি কোটি মানুষ যেন পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়ে আর্তচিৎকার করছিল।
তারা সেই আত্তচিচকারে প্রচুর ভয় পেয়ে জান এবং আর অগ্রসর হওয়ার সাহস পান নি। সেখানে গবেষণা বন্ধ করে তারা ফিরে আসেন।
একটি নিউসপেপার সাথে সাথে সেই ঘটনাটি কভার করছিল, কিন্তু অজ্ঞাত কারনে রাশিয়ান সরকার সকল ভিডিও এবং ছবি গুলো বাজেয়াপ্ত করেছিল। কিছু কিছু ব্যাক্তিগত ডকুমেন্ট তারপর ও ছিল। ২০০৯ সালে এর মদ্ধে একটি রেকর্ড এমেরিকার রেডিও ষ্টেশন এ মেইল করা হয়।
ডঃ আজাকোভ বলেন যে ব্যাক্তিগত ভাবে তিনি কোনো ধর্মে বিশ্বাস করেন না কিন্তু সাইনটিস্ট হিসাবে তিনি এখন দোজখ / নরক এ বিশ্বাস করেন। তিনি বলেন যে একমাত্র তারাই বুঝবেন যে তারা কি দেখেছেন এবং কি শুনেছেন।
এরপর এটা নিয়ে অনেক গবেষণা করা হয়। অনেক কথা হয় অনেক রকম মানুষ অনেক রকম কথা বলেন। এটা নিয়ে গুগল এ সার্চ দিলে আপনি এখন ও অনেক টপিক পাবেন, ওইকিপিডিয়া মারফত জানা জায় যে, যে অডিও রেকরডিং টি আছে সেটি নাকি ব্যরন ব্লাড (১৯৫২) ন্মক এক মুভি থেকে নেয়া হয়েছে এবন সেটা কে এডিট করে.
ফেক করা হয়েছে, আবার অনেকে বলছেন যে সেটা মাটির নিচে যে প্রচুর পরিমান ন্যাচারাল গ্যাস থাকে তা বার্ন হওয়ার কারনে এমন সাউন্ড হয়েছে আবার অনেকে সেটা কে রহস্যময়য় বলে আখ্যায়িত করেছে।
তবে এটা নিয়ে এখন ও কোনো সিদ্ধান্তে আশা যায়নি, সেই বিজ্ঞানীগণ বলেছেন তারা নরকের দিকেই অগ্রসর হচ্ছিলেন, তারা এই ব্যপারে নিশ্চিত, তারা এরপর থেকে দোজখ এর অস্তিত্ততে বিশ্বাস শুরু করেন, তারা যানান যে তারা যাদেখেছেন তা শুধু তারাই বুঝবেন । ।
এখানে আপনি সেই সাউন্ড এর রেকর্ড টি পাবেন( হার্ট দুরবল থাকলে দেখবেন না)
http://www.youtube.com/watch?v=rHDkf2TUOoY
“”নেট এ অনেক তথ্য আছে, কারো কাছে বেশি কিছু জানা থাকলে ব্জানাবেন, আমার কোথাও ভুল হলে ভুল ক্ষমা সুরুপ দৃষ্টিতে দেখবেন। “”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।