আয় ছাগু ঘুরে যা, একটা মাইনাস দিয়ে যা
বড়ভাইর বিয়েটা হইলে আমারো সুবিধা হইতো। কিন্তু হচ্ছে না। পাত্রী পক্ষ ভাইরে পছন্দ করলে ভাইর আবার পাত্রীর মারে বা বাবারে পছন্দ হয় না। মেয়ের বাবা বা মা যদি সিনেমার ভিলেনের মতো হয়, তাহলে বিয়া শ্যাষ! কিন্তু ভাইয়ের সাহস দেখি আচমকা বাইড়া গেলো! তিনি এখন ইডেন পড়ুয়া মেয়ে বিয়ে করতে চান। সামাজিক নিরাপত্তা অর্জন নাকি এভাবেই সম্ভব।
তবে নিজের ঘরে নিজের নিরাপত্তা নিয়ে তিনি কিছু বলতে চাননি। অবশ্য বৌয়ের শরীর চর্চার সময় বালির বস্তার পরিবর্তে নিজের পিঠ বিছিয়ে দিতে তিনি কোন আপত্তি করেননি। আসলেই দিনকাল যা পড়ছে। একটা লাঠিয়াল বৌ হইলে সংসার্ও হইলো, বডিগার্ডও হইলো। মন্দ কি?
হাসিনার বুদ্ধির তারিফ করতে হয়।
তার সরকার যখন নাগরিকদের নিরাপত্তা দিতে পারছেন না, তখনই তিনি ইডেনের মেয়েদের এগিয়ে আসতে অনুরোধ করলেন। এখন সেটার মহড়া চলছে।
সামাজিক নিরাপত্তা অর্জনে ইডেন পড়ুয়া মেয়ে করুন। স্ববান্ধবে করুন, স্বপরিবারে করুন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।