Everyone is entitled to my opinion.
গত কয়েকদিন ধরেই ফিফার বিভন্ন পোস্ট এবং বিশেষ করে কমেন্ট পরে ভাবছিলাম সমস্যাটা কোথায়। শুনেছি উনি নাকি বেশ নামি দামী কোন এক পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন। তাই উনার প্রতি একটু বিশেষ আস্হা ছিলো। কিন্তু গত কয়েক দিনে বিভিন্ন পোস্টে তার কমেন্ট পড়ে আমি নিশ্চিত হলাম কোথাও না কোথাও একটা সমস্যা আছে।
তাই আজকে আরিফুর রহমান যখন তাকে জিজ্ঞাসা করল "সমস্যাটা কি আপনের?" এবং তার উত্তরে যখন উনি বল্লেন "আপনার পরাশোনা মেডিক্যাল লাইনে নিকি? তখনই বিদ্যুৎ চমকের মত মনে পড়ল আসলে আমি সমস্যাটা সম্পর্কে আগে কোথাও পড়েছি।
স্মৃতির জানালায় একটু উঁকিঝুকি মারতেই মনে পরল এটার একটা মেডিক্যাল টার্ম আছে। যদিও আগেই বলে রাখা ভাল আমার নিজের পড়াশোনাও মেডিক্যাল লাইনে না তাই রেফারেন্স বলতে আমার স্মৃতিই ভরসা। যাইহোক, টার্মটার নাম হলো PIMP syndrome।
Syndrome টা কি ব্যাখ্যা করার আগে চলুন লক্ষণগুলা আগে দেখে নেই।
লক্ষণ ১:
লক্ষণ ২:
আমার স্মৃতি যদি প্রতারিত না করে থাকে তবে যতদূর মনে পরে এই PIMP syndrome তাদেরই হয় যারা নিজেদেরকে খুব বেশী জ্ঞানী এবং ক্ষমতাবান (এক্ষেত্রে সামুর পরিপ্রেক্ষিতে উদাহরণ হিসাবে বলা যায় উনার করা এই কমেন্ট গুলাই অন্য কেউ করলে এতদিনে নিশ্চিত ব্যান হয়ে যেত) ভাবে কিন্তু আসলে তারা নির্বোধ এবং অত্যন্ত সন্দেহ বাতিকগ্রস্হ হয়ে থাকে।
ফলে কখনও কখনও নিজের কিংবা অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ কারও রাগ মোচনের জন্য স্বাভাবিক সেন্স হারিয়ে তারা সবার সাথে Pain in the arse এর মত ব্যবহার করে থাকে। আর এটাকেই বলে PIMP syndrome বা Paranoid Ignorant Megalomaniac Pain in the arse syndrome. উনার আশু PIMP syndrome মুক্তি কামনা করছি এবং আশা করছি খুব শি্ঘ্রী উনি তার সেন্স ফিরে পাবেন।
যদিও ডিকশনারীতে PIMP শব্দটার আরেকটা মানে আছে তবে সেটার সাথে ভুল করেও কেউ কোন মিল খুঁজে পেলে আমার কোন দোষ নেই। তাই আগেই ডিসক্লেইমার দিয়ে রাখলাম। ভাবাভাবি নিজ দায়িত্বে করে নেবেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।