জিয়া > ৭০ দশকের শেষ ৮০ দশকের শুরুতে ব্যাপক উন্মাদনা সৃষ্টিকারী মার্কিন মডেল। ১৯৭৯ এপ্রিল'র ভোগ ম্যাগাজিনে তার ছবি প্রচ্ছদ হয়। মাত্র ২৬ বছর বয়সে মারা যান এই হার্টথ্রব। ১৯৮৬ সালে, এইডসে। বিশ্রের সব নামী দামী ফ্যাশন প্রডাক্ট তাকে নিয়ে কাজ করে।
অত্যন্ত উদার, শিশু শুলভ, আবেগী জন্মগত প্রতিভার অধিকারী ছিলেন। মার্কিন সমাজ ব্যবস্থার বাইরে তিনি যেতে পারেন নি, তাই ড্রাগ ছিল তার ভ্যাকুয়াম ফিলাপের অনুসঙ্গ। মডেলিং এবং ফ্যশনের তিনি রাফ এন্ড টাফ, যা ছিল স্বভাবজাত আরোপিত নয়।
তার জীবনী নিয়ে ১৯৯৮ সালে মিশেল ক্রিস্টোফার তৈরী করেন জিয়া। এজ্ঞেলিনা জোলি জিয়া চরিত্রে অভিনয় করেন।
এখানে জোলিও তার খেলা দেখান। অসাধারণ প্রাণবন্ত অভিনয়। ডোন্ট মিস।
এ মাইটি হার্ট। ওয়াল ষ্ট্রিট জার্নালের সাংবাদিক স্বামী-স্ত্রীর বিপদজনক অবস্থা নিয়ে ছবি।
পটভূমি পাকিস্তান। এধরনের ছবি গতানুগতিক যা হয় আর কি। পশ্চিমারা বসনিয়া, ভিয়েতনাম, জাপান, মধ্যপ্রাচ্য, ভারত , পাকিস্তান, আফ্রিকা যেখানেই হোক কুকুর বিড়ালের মতো নেটিভদের হত্য করবে, লুট করবে, আর ব্যুইপনিবেশিক মানসিকতার প্রতিক্রিয়া কেউ একজন দেখালে সেটাকে ভিজুয়েল মিডিয়ায় দানব, শয়তান, নরপিচাশ হিসেবে উপস্থাপন করবে। মনে হবে যেন পৃতিবীতে মানবতা বলতে আর কিছু নাই। তারা ছাড়া বাকি বিশ্ব গরু ছাগলের চেয়ে খারাপ অপদার্থ।
মিশেল উইন্টারবোটম পরিচালিত ২০০৭ সালের ছবি।
এসব শুধু দেখলেই হবে না। উপনিবেশবাদ পরবর্তী সমাজ কাঠামোর চরিত্র বিশ্লেষণ বের করতে হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।