কখনো ভাবিনি আগে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে হত্যাকান্ডের ব্যাপারে সরকারের লোকজন বিভিন্ন মন্তব্য করে যাচ্ছেন। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বললেন-যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকাতে এই হত্যকান্ড। আশরাফ বললেন-নিজামীর আদেশে এই হত্যা কান্ড হয়েছে। সাথে তিনি আরো বলেছেন-ঢাবির চারটি হলের কমিটিতে শিবিরের লোক আছ।
শিবির কি তাহলে ব্যাপক শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। তাদের অনুপ্রবেশ শুধু অন্যদলে না, তাহলে কি বাংলাদেশের গোয়েন্দা বিভাগেও কি শিবির ঢুকেছে? পিলখানায় হত্যাকান্ড নিয়ে আনন্দ বাজার পত্রিকা সবার আগে সংবাদ দেয় এই হত্যাকান্ডে জামাতের হাত আছে। বসুন্ধরা সিটিতে আগুন ধরলেও বলা যু্দ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকাতে এই আগুন ধরানো হয়েছে জনগণের দৃষ্টি অন্য দিকে ঘুরানো জন্য। বিষয়টা বেশ জটিল আকার ধারণ করছে। তাহলে কি জামাত শিবির কি খুবই শক্তিশালী হয়ে উঠছে- যে তাদের আর কোন ভাবেই প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না।
সৈয়দ আশরাফের কথায় কিন্তু আওয়ামী লীগ আরো বিপদে পড়বে। আমাদের বর্তমান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী কিন্তু রাজশাহী বিশ্ব বিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছেন। সন্দেহের আঙ্গুল কিন্তু উনার দিকেও যেতে পারে। কারণ শিবির কিন্তু খুবই কৌশলী। শিবির ছদ্মবেশে ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশ করলে তো আজকে যারা ক্ষমতাসীন তাহলে তো তারা পূর্বে ছাত্রলীগ নেতা ছিলেন।
ঢাবির ব্যাপারে যে অভিযোগ আশরাফ আনলেন-এতে সকলেই সন্দেহের মধ্যে পড়ে যাবে। খুবই সহেজেই একগ্রুপ অন্যগ্রুপের বিরুদ্ধে শিবিরের অভিযোগ এনে বিতাড়িত করতে পারে। এরপর খেলা কিন্তু ভালোই জমবে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি কোথায় গড়াবে কে জানে------------।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।