এই দেশটা আমার, আপনার, আপনাদের সবার, আসুন দেশটাকা ভালবাসি।
[img|http://media.somewhereinblog.net/images/thumbs/
আমাদের দেশের প্রিন্সরা বন্ধুকে সাথে নিয়ে যেখানে দুর্নিতির পাহাড় গড়ে তুলেন। সেই দেশের জনগনের জন্য সংবাদ টি আশ্চর্যজনক ই বটে।
কনকনে শীত। তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রির নিচে।
তাও মানা গেল। কিন্তু রাজপ্রাসাদের নরম পশমি বিছানা ছেড়ে কিনা রাস্তায়! প্রিন্স উইলিয়াম এমন কাজটিই করেছেন। রাজপ্রাসাদের আয়েশি বিছানা ছেড়ে রাস্তায় রাত যাপন করেছেন তিনি। কারও বকুনি খেয়ে কিংবা কারও ওপর অভিমান করে তিনি রাজপ্রাসাদ ছাড়েননি। গৃহহীন মানুষের দুরবস্থা রেতুলে ধরতেই তিনি এমনটি করেছেন।
প্রিন্স উইলিয়াম গত সপ্তাহে মধ্য লন্ডনের ব্ল্যাকফ্রিয়ার্স ব্রিজের কাছে রাত যাপন করেন। গৃহহীন মানুষের দুর্দশা সবার কাছে তুলে ধরতে দাতব্য প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রিপয়েন্ট ব্যতিক্রমধর্মী এই উদ্যোগের আয়োজন করে।
প্রিন্স উইলিয়াম দাতব্য প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে বলেছেন, ‘লন্ডনের রাস্তায় মাত্র এক রাত কাটানোর পর আমি বুঝতে পারছি না, সেখানে মানুষ কীভাবে রাতের পর রাত কাটিয়ে দেয়। ’
সেন্ট্রিপয়েন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাই ওবাকিনও প্রিন্স উইলিয়ামের সঙ্গে রাস্তায় রাত যাপন করেন। ওবাকিন বলেন, ‘এটা ছিল সত্যিই এক ব্যতিক্রমধর্মী ও ভয়ানক অভিজ্ঞতা।
শীত থেকে রক্ষার জন্য কোনো ব্যবস্থা নিইনি আমরা। শক্ত মেঝেতেই শুয়ে ছিলাম। মাদক ব্যবসায়ী অথবা যৌনকর্মীর দালালদের খপ্পর থেকে বাঁচতেও কোনো ব্যবস্থা নিইনি। এমনকি পথ ধরে চলতে গিয়ে কেউ লাথি মারতে পারে এমন পরিস্থিতি থেকে বাঁচতেও কোনো ব্যবস্থা নিইনি। ’
ওবাকিন বলেন, ‘সে রাতে একটা ভয়ানক কাণ্ড ঘটেছিল।
প্রিন্স উইলিয়াম ও আমি গা ঘেঁষাঘেঁষি করে ঘুমিয়ে ছিলাম। এমন সময় রাস্তার ময়লা পরিষ্কার করা একটি গাড়ি প্রায় আমাদের কাছ দিয়ে শোঁ শোঁ করে চলে যায়। আসলে আমরা এত গাদাগাদি করে শুয়ে ছিলাম যে, গাড়িটির চালক আমাদের দেখতে পাননি। এ থেকেই অনুমান করা যায়, গৃহহীন লোকজন কতটা ঝুঁকির মধ্যে রাস্তায় রাত যাপন করে। আমাদের দেশে যেখানে প্রিন্স তারেক রহমান বন্ধুকে সাথে নিয়ে দুর্নিতির পাহাড় গড়ে তুলেন।
সেই দেশের জনগনের জন্য সংবাদ টি আশ্চর্যজনক ই বটে।
কনকনে শীত। তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রির নিচে। তাও মানা গেল। কিন্তু রাজপ্রাসাদের নরম পশমি বিছানা ছেড়ে কিনা রাস্তায়! প্রিন্স উইলিয়াম এমন কাজটিই করেছেন।
রাজপ্রাসাদের আয়েশি বিছানা ছেড়ে রাস্তায় রাত যাপন করেছেন তিনি। কারও বকুনি খেয়ে কিংবা কারও ওপর অভিমান করে তিনি রাজপ্রাসাদ ছাড়েননি। গৃহহীন মানুষের দুরবস্থা রেতুলে ধরতেই তিনি এমনটি করেছেন।
প্রিন্স উইলিয়াম গত সপ্তাহে মধ্য লন্ডনের ব্ল্যাকফ্রিয়ার্স ব্রিজের কাছে রাত যাপন করেন। গৃহহীন মানুষের দুর্দশা সবার কাছে তুলে ধরতে দাতব্য প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রিপয়েন্ট ব্যতিক্রমধর্মী এই উদ্যোগের আয়োজন করে।
প্রিন্স উইলিয়াম দাতব্য প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে বলেছেন, ‘লন্ডনের রাস্তায় মাত্র এক রাত কাটানোর পর আমি বুঝতে পারছি না, সেখানে মানুষ কীভাবে রাতের পর রাত কাটিয়ে দেয়। ’
সেন্ট্রিপয়েন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাই ওবাকিনও প্রিন্স উইলিয়ামের সঙ্গে রাস্তায় রাত যাপন করেন। ওবাকিন বলেন, ‘এটা ছিল সত্যিই এক ব্যতিক্রমধর্মী ও ভয়ানক অভিজ্ঞতা। শীত থেকে রক্ষার জন্য কোনো ব্যবস্থা নিইনি আমরা। শক্ত মেঝেতেই শুয়ে ছিলাম।
মাদক ব্যবসায়ী অথবা যৌনকর্মীর দালালদের খপ্পর থেকে বাঁচতেও কোনো ব্যবস্থা নিইনি। এমনকি পথ ধরে চলতে গিয়ে কেউ লাথি মারতে পারে এমন পরিস্থিতি থেকে বাঁচতেও কোনো ব্যবস্থা নিইনি। ’
ওবাকিন বলেন, ‘সে রাতে একটা ভয়ানক কাণ্ড ঘটেছিল। প্রিন্স উইলিয়াম ও আমি গা ঘেঁষাঘেঁষি করে ঘুমিয়ে ছিলাম। এমন সময় রাস্তার ময়লা পরিষ্কার করা একটি গাড়ি প্রায় আমাদের কাছ দিয়ে শোঁ শোঁ করে চলে যায়।
আসলে আমরা এত গাদাগাদি করে শুয়ে ছিলাম যে, গাড়িটির চালক আমাদের দেখতে পাননি। এ থেকেই অনুমান করা যায়, গৃহহীন লোকজন কতটা ঝুঁকির মধ্যে রাস্তায় রাত যাপন করে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।