নিরব আঙ্গিনায় বসে আছি হয়ত স্পর্শ আমাতে আমি হব।
ইসরাইল রাষ্ট্রের জন্মই যেখানে অবৈধ সেখানে অবৈধ কর্মকান্ড বৈধ্যতা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তাই ফিলিস্তিনের উপর অবৈধ অত্যাচার।
যা হোক আমরা কি বিশ্বের তাবৎ ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও প্রিন্ট মিডিয়ার শতকরা ৮০ ভাগ মালিক ইহুদী। সেটা বিবিসি বা সিএনএন যা হোক।
ঘটনাঃ আমেরিকার এক পার্কের সাইডে দিয়ে এক যুবক হেটে যাচ্ছিল ঠিক তার সামনেই একটা পাগলা কুকুর একটি ছোট বাচ্চাকে আক্রমন করে বসল। তড়িৎকর্মা যুবক টি সাথে সাথে বাচ্চা ছেলেটিকে কুকুরের আক্রমন থেকে রক্ষা করার জন্য কুকুরটিকে আঘাত করে দুরে সরিয়ে দিয়ে বিতারিত করল। ঘটনাটি দুর থেকে এক সাংবাদিক লক্ষ্য করে যুবকটিকে এসে প্রশ্ন করল আচ্ছা ভাই তোমার তো অনেক সাহস যেভাবে পাগলা কুকুরটিকে সামাল দিয়ে বিতারিত করেছ নিশ্চয় তুমি মহৎ ব্যক্তি এবং পরোপকারী। আমার ইচ্ছা তোমার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা এবং সবার সামনে তোমার মহত্ত তুলে ধরা যেটা আমার পত্রিকার মাধ্যমে সম্ভব। আচ্ছা তুমি কি ইহুদী।
যুবক টি উত্তর দিল না। তখন সাংবাদিক প্রশ্ন করল তাহলেতো নিশ্চয়ই তুমি খ্রীষ্টান। যুবকটি তখনও উত্তর দিল না। তখন সাংবাদিক ব্রুকুচকে প্রশ্ন করল তাহলে তুমি কি? তখন যুবক উত্তর দিল আমি একজন মুসলমান। আর মুসলাম হিসেবে আমার দায়িত্ব একজন অসহায়কে রক্ষা করা।
উত্তর শুনার সাথে সাথে সাংবাদিক স্থান ত্যাগ করল।
রটনাঃ পরদিন পত্রিকায় যুবকটির ঘটনা পত্রিকায় আসল। তবে তার শিরোনাম ছিল এ রকম- এক মুসলমান জঙ্গির হাত থেকে একটি কুকুর ও রক্ষা পায়নি। যথা রীতি ঐ যুবক একটি জঙ্গি সে কুকুরের উপর ঝাপিয়ে পড়েছিল ইত্যাদি ইত্যাদি। এবার বুঝুন কি ঘটনার কি রটনা হয়।
আর আরেকটি তথ্য হল ইসরাইলের শতকরা ৮০ জন হচ্ছে ইঞ্জিনিয়ার। তার মধ্য ৫০ভাগ আই টি ইঞ্জিনিয়ার। সারা বিশ্বের সকল সংবাদ মাধ্যম নিয়ন্ত্রন করে ইহুদীরা সেখানে আপনি ইচ্ছা করলেই সকল সঠিক খবর পাবেন না। যার সত্য একটি উদারন এই ঘটনা। এট ২০০৮ সালের ঘটনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।