দৈনিক আমার দেশের মালিকানায় আছেন জামায়াতের প্রচার সম্পাদক তাসনীম আলম। এই পত্রিকাটির সম্পাদক সাবেক জ্বালানী উপদেষ্টা এবং উত্তরা ষড়যন্ত্রের হোতা মাহমুদুর রহমান। এই লোকটি কোন পেশাদার সাংবাদিক নন। তিনি নিজের কুকর্ম ঢাকতে সম্পাদকের এই পদটি ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছেন।
শাহবাগের গণজাগরণ সম্পর্কে সারা বাংলাদেশের পত্রিকাগুলো এক রকম সংবাদ প্রকাশ করছে।
সারা দেশের সকল পত্রিকা এবং টিভি চ্যানেলগুলো শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের প্রকৃত সত্য তুলে ধরছেন। কিন্তু দৈনিক আমার দেশ প্রথম দিন থেকেই এই গণজাগরণের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তারা প্রতিদিন মিথ্যা প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে। তারা বলছে, ওখানে ফ্যাসিবাদী শক্তির উত্থান ঘটেছে। তারা এই আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মানহানিকর সংবাদ প্রকাশ করে আন্দোলনকে বিভ্রান্ত করছে।
তারা প্রতিদিন মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করছে। তারা সরাসরি যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে।
বাংলাদেশের প্রচলিত আইনে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করা গর্হিত অপরাধ। তারা মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করার মাধ্যমে সরাসরি জনগণের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তারা একের পর এক উস্কানিমূলক সংবাদ প্রকাশ করে চলেছে।
এর আগে তারা যুদ্ধাপরাধ বিচার ট্রাইবুন্যাল বিতর্কিত করার জন্য বিচারপতির স্কাইপে আলাপ প্রকাশ করে। অনেকে সন্দেহ করে থাকেন, বিচারপতির স্কাইপে হেকিং করার মাস্টার মাইন্ড মাহমুদুর রহমান। তাকে গ্রেফতার করলেই হেকিং রহস্য উদ্ধার হয়ে যাবে।
যুদ্ধাপরাধীদের টাকায় চলা এই রকম একটা মিথ্যা প্রোপাগান্ডা মেশিন স্বাধীন বাংলাদেশে আস্ফালন করে যেতে পারে না। দেশ বিরোধী এই প্রোপাগান্ডা মেশিনটি শীঘ্রই নিষিদ্ধ করার দাবী জানাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।