আশা নাই তাই মশারির ভেতর মশা ও নাই।
বাংলাদেশের রাজনিতিবিদরা এখন সেলিব্রেটির পর্যায়ে। তাদের এন্টারটেইনিং বক্তব্যে জাতির ফুসফুস ভাল থাকে। তাই বাংলাদেশের এই সব রাজনিতিবিদদের নিয়ে শুরু হল ডিজিটাল টপ ৫। দেখা যাক এ সপ্তাহের টপ ৫।
(ভিন্নমত থাকলে অবস্যই উল্যেখ করবেন। )
৫)ফারুক খানঃ বানিজ্য মন্ত্রি।
খেতাবঃ মতি পাগলা।
বিশেষত্বঃ একটু বেশি স্মার্ট। স্মার্টনেস এর চোটে জাতির চৌদ্দটা বাজাতে ওস্তাদ।
তার স্মার্টনেস এর জন্য জাতি আজও তাকে মনে রেখেছে।
বর্তমানেঃ খুব সম্ভবত মন্ত্রী পরিষদের ঝারি খেয়ে বেচারা চুপ চাপ। আমাদের রেঙ্কিং এ উনি ৫ নাম্বার এ
৪)খোন্দকার দেলওয়ার হোসেনঃ বি এন পি মহাসচিব
খেতাবঃ পবনের বাপ
বিশেষত্বঃ থোরি থোরি পিয়া কারো, থোরি সি যো পি লি হায় চোরি ত নাহি কি হায়। দম মার দমমমময়াআ।
বর্তমানেঃ বেশ কিছু দিন আগে ফিলিংস এ থাকা অবস্থায় মিটিং এ ভাষন দেয়ার সময় উনার পাজামা খুলে যায়।
যে কারনে জাতি উনাকে সহজে ভুলবে না এবং একারণেই উনি আমাদের সেরা ৫ এ এখনও আছেন।
৩)সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরিঃ বি এন পি নেতা।
বিশেষত্বঃ সাংবাদিকদের প্রিয় পাত্র। আত্মস্বিক্রিত রাজাকার পুত্র। যা মুখে আসে উনি তাই বলেন।
বাংলাদেশে গনতন্ত্র শুধু উনার জন্যই আছে। ভদ্রলোক মুখ খুল্লেই নিউজ হয়ে যায়। কোনও এক অজানা কারণে বাংলাদেশের রাজনিতি তে বেশ প্রভাবশালী ব্যাক্তিত্ব।
বর্ত্মানেঃ বংগবন্ধু হত্যা মামলা প্রসঙ্গে তার স্টাইলে কথা বলা এবং পরবর্তি তে মামলা, গ্রেফতারী পরোয়ানা, ও জামিন লাভ এর কারণে তিনি আলচনায় আছেন। এ সপ্তাহে আছেন ৩য় স্থানে।
২)সাহারা খাতুনঃ বর্তমান স্বরাস্ট্রমন্ত্রী।
খেতাবঃ ছুটা বুয়া।
বিশেষত্বঃ মহীলার তুলনা উনি নিজেই। মহিলারে যে কি দিয়া তৈয়ার করা হইয়াছে তা কেবল পরম করুনাময় ছাড়া আর কারও বলার সধ্য নাই। সত্য হতে বহু দূরে উনার অবস্থান।
বর্ত্মানেঃ উলফা নেতা রাজখোয়া সম্পর্কিত মিথ্যাচারে উনি এখনও দুই নাম্বারে।
১)তারেক রহমানঃ জিয়াউর রহমানের পুত্রঃ
খেতাবঃ মিঃ ১০%
বিশেষত্বঃ যোগ্য বাপের অযোগ্য সন্তান। টাকা গুনতে হ্য় একশ কোটি থেকে এটা আমরা তারেক রহমান থেকে শিখি। হাওয়া ভবন বিদ্দুৎ খাম্বা সহ বিভিন্য ইসসু তে তিনি অনেক সুনাম অর্জন করেছেন।
বর্ত্মানেঃ দুর্নিতীর এই “লিওনেল মেসি” কে “বি এন পি” এর সিনিওর ভাইস চেয়ারপার্সন করায়।
জাতি আহ্লাদিত এবং তাই তিনি আলচনার শীর্ষে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।