My scars remind me that the past is real, I tear my heart open just to feel........
আমি (এমএস) থিসিসের স্টুডেন্ট, মোটামুটি বড়সড় একটা টপিকস নিয়ে কাজ করছি। আজকে সকালে আবিস্কার করলাম, গত ৫ দিন ধরে যে লাইনে এনালাইসিস করেছি তার পুরাটাই ভুল! কেমন লাগে, রোজ ভোর ৬টা থেকে কাজ করেছি, ঈদের দিন ছাড়া, আর আজ ভোর ৮টায় দেখি পুরাটাই বাদ দিতে হবে!
থাক দুঃখের কথা আর কি বলব। আজকে আমার ব্লগ লাইফের প্রথম ১৮+ জোকসটা দিচ্ছি। প্রথম জোকসটা আমার হলের বন্ধুদের উৎসর্গ করছি, যারা পলিটিকাল নেতাদের তোষামদি করে এমএস পর্যন্ত কোন ভাল সিট পায়নি। অনেক পুরানো জোকস, সরি।
১।
এক নেতা এক রাজনৈতিক সভায় বক্তৃতা দিচ্ছে। কিছুক্ষন পর একলোক এসে নেতার কানে আংগুল দিয়ে ঘুটা দিয়া গেছে। নেতা মনে করেছে তার ভক্ত, সে তো খুশি হয়েছে। তো সেই লোক এক মিনিট পর আবার এসে একই কাজ করছে।
নেতা তখন বলছে 'আমি খুশি হইছি, আর আসার দরকার নাই'। কিন্তু লোকটা প্রতি মিনিটেই একবার করে আসে আর কানের ভিতর আংগুল দিয়া ঘুটা দেয়। সবাইতো হাসা শুরু করেছে। তো নেতা গেছে রেগে। সে তার চেলাদের বলল 'এই কে আছিস, অরে ধরে নিয়া গিয়া ওর ** মার।
' চেলারা তাই করতে গেছে। একটু পর এক চেলা দৌড়ায়ে এসে বলল, 'স্যার ওর পাছার ** নাই। '
নেতা অবাক হয়ে দেখতে গেছে।
: ঐ তোর পাছার ** নাই কেন?
: আমি তো এই পৃথিবীর মানুষ না। আমি মঙ্গল গ্রহ থেকে এসেছি।
: তা তোদের গ্রহের লোকেরা ** মারেনা?
: মারে।
: কেমনে, তোদের তো পাছায় ** নাই?
: এমনে (বলে আবার আঙুল দিয়া নেতার কানে ঘুটা দিল)।
আমি নন-এইচ.এস.সি. সবাইকে আসতে বারণ করেছি, তাও যদি কেউ এসে থাকে তবে তাদের উদ্দেশ্য করে পরেরটা-
২।
একদিন এক পথিক পিপাসায় অস্থির হয়ে পথের পাশে এক বাসায় যেয়ে এক পিচ্চির কাছে পানি খেতে চাইল। পিচ্চি তাকে দুধ এনে দিল।
পথিক তো মহা খুশি। মেঘ না চাইতে জলের মত যেন জল চাইতে-না-চাইতেই দুধ!
পথিক দুধ খাচ্ছে, এ-সময় পিচ্চি বলে উঠল, “কুত্তায় খাওয়া দুধ খাইতে কেমুন লাগে??”
লোকটি রাগে বাটি-টা আছাড় মেরে ফেলে দিল। তখন পিচ্চি চেঁচিয়ে বলে, “নানী, এক রাস্তার ব্যাডা তুমার প্যাশাবের হাঁড়ি আছাড় দিয়া ভাইঙ্গা ফালাইছে!”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।