যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
হিজবুত তাহরীরকে যেসেমস্ত কারণে নিষিদ্ধ করা হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো সম্ভাব্য দেশদ্রোহিতা; খেলাফতের ধারণা অবশ্য কোন ভৌগলিক রাষ্ট্র কাঠামোকেই স্বীকার করে না। কিন্তু জামাতে ইসলামী পরীক্ষিত দেশদ্রোহীদের দল; বাংলাদেশের প্রতি তাদের বর্তমানকালের আনুগত্য যদিও বেশ উচ্চকিত - কিন্তু এই দলটিকে আমি সবসময়ই প্রচন্ড ঘৃণা করে থাকি। জামাতে ইসলামী, গোলাম আজম নামগুলো প্রতিনিয়ত রাজনীতির খবর হওয়া এবং চোখের সামনে নাজিল হওয়া চরমতম বিরক্তির উদ্রেক করে।
প্রতিনিয়ত দলটি নানাবিধ পরিবর্তিত প্রায়শ্চিত্যমূলক কর্মসূচী নিয়ে পাবলিকের সাথে সম্পৃক্ত হবার চেষ্টা করে। এমন কিছু প্রচেষ্টা পত্রিকায়, পোস্টারে, ব্লগে চোখে পড়ে। এসব দেখাও একধরণের নির্যাতনের মত মনে হয়। চোখের সামনে অনবরত পাকহানাদারদের দোসর একটা দল ঘুরে বেড়ায়, রাজনীতিতে পুরামাত্রায় পুনর্বাসিত, প্রচারমাধ্যম থেকে শুরু করে বাণিজ্যে পর্যন্ত জামাতে ইসলামীর ব্রান্ডিং এর প্রসার - এটা কখনই কাম্য হতে পারে না।
হিজবুত তাহরীসহ যত জঙ্গীবাদী দল আছে সবকটি দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক জামাতে ইসলামী বলে আমি মনে করি। জামাতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা কি এই সরকারের আছে?
হিজবুত তাহরীরের মত একটা নেংটি পরিহিত দলকে নিষিদ্ধ করায় জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারের অবস্থানকে খুব বেশী শক্ত অবস্থানে ভাবতে পারছি না।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।