মানবিক দায় ও বোধহীন শিক্ষা মানুষকে প্রশিক্ষিত কুকুরে পরিণত করে....আইস্ট্যাইন। আগেই কইয়া লই।
আমার এই লেখার মইধ্যে ভাদা, ছাগু, পাকি খুজতে আইসেন না।
এইগুলার এলার্জী থাকলে এই লেখা পড়বেন না!
এইটা একান্তই আমার চিন্তার কতা।
মুক্তিযুদ্ব, স্বাধীনতা সংগ্রাম আমি করছি।
রাগ, কষ্ট আর ক্ষোভই আমার এই লেখার প্রেরণা।
গোছাইয়া লিখতে পারলাম কিনা জানিনা!
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পর জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ব হয়ে যায়। নিষিদ্ব হওয়ার পর ও কিন্তু তারা গোপনে তাদের রাজনীতি চালায়। এরপরে জিয়াউর রহমানের সময়ে তারা প্রকাশ্য রাজনীতিতে আসে।
দীর্ঘ ৪১ বৎসরে জামাত ধীরে ধীরে সংগঠিত হতে থাকে।
শেখ হাসিনার মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগের অবস্হা কি হবে, কেউ জানে না। তেমনি খালেদা জিয়ার অবর্তমানে বিএনপির অবস্হা কি হবে, কেউ জানে না। কারণ, তারেক রহমান এই মূহুর্তে বিএনপির হাল ধরতে পারবেন কিনা সন্দেহ আছে। একই কথা এরশাদের জাতীয় পার্টির বেলায়।
ঘটনাটা কি দাড়ালো? বড় এই তিনদল কি নেতৃত্বশূন্য?
অথচ, জামায়াতের দিকে দেখেন; ৯৬ সালে তারা আওয়ামী লীগের সাথে ছিলো।
২০০১ সালে এই জামাতে ইসলামী বিএনপির সাথে জোট করে মন্ত্রীত্বের স্বাদ নেয়। আর এই সূযোগে তাদের সংগঠনের অর্থনীতি ও শক্ত করে নেয়। প্রতিটা জামাত নেতা কোন না কোন ভালো ব্যাবসার সাথে যুক্ত। আর জামাতে ইসলাম নামক সংগঠনে চুলা চুলি কোন্দল আছে, এই কথাও জানা নাই। এই সংগঠনটা এতোই সংগঠিত যে, একেবারে নীচ পর্যায় থেকে উপর পর্যন্ত তাদের নিয়ম গঠনতন্ত্র অনুসারে চলে।
চুলাচুলি, কোন্দল কিছুই নাই। অন্য কথায় গনতন্ত্র এবং গঠনতন্ত্র অনুসারে তারা চলে।
১/১১ এর সময় খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে তৎকালীন সরকার আটক করলে এই দুই দল প্রায় নিশ্চিত ভাংগনের পর্যায়ে চলে যায়। যায় রেশ আজো তাদের এই ২ দলে চলছে! অথচ জামাতে ইসলামীর দিকে তাকান, তাদের বড় বড় প্রায় সব নেতাই যুদ্বঅপরাধীর মামলায় আটক। কিন্তু তাদের দল চলছে তাদের মতোই।
কোথাও ভাংগন বা কোন্দলের কোন চিন্হ নাই।
গতকালকের জামাতী ইসলামীর মিছিল-এ্যাকশনের কথা চিন্তা করেন। আওয়ামী লীগের শাসন আমলে গত ৪ বছর প্রধান বিরোধীদল রাজপথে দাড়াতেই পারেনি। সেখানে জামাতে ইসলামী গোয়েন্দাদের চোখে ফা্ঁকি দিয়ে কিভাবে ঢাকা সহ দেশের জেলা শহরের রাজপথ দখল করে নেয়, অথচ গোয়েন্দারা কিছুই জানতো না! আজব লাগে!!
আমাদের বড় ৩ দলের জামাতে ইসলামীর কাছ থেকে রাজনীতি শেখা উচিত। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।