এই ব্লগে জামাত-শিবির শুয়োরের বাচ্চারা ভুলেও নাক ডুবানোর চেষ্টা করবি না
অবশেষে বির্তকিত প্রায় ১৩শ একর জমির দখল ছেড়ে দিয়েছে মিয়ানমার। তবে এখনও সেই জমিতে মিয়ানমারের নাগরিকদের চাষাবাদ ও চিংড়ি ঘের করা অব্যাহত আছে। এ অবস্থায় জমিটির দখল নিতে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছে স্থানীয় প্রশাসন।
দেশটিভি প্রতিনিধি জানিয়েছেন, টেকনাফের হোয়াইকং সীমান্তের নাফ নদীর পারে ১৩শ ২৬ একর জমি স্বাধীনতার আগে বাংলাদেশের দখলেই ছিল। স্থানীয় মানুষের চাষাবাদ বা মৎস খামারও ছিল সেখানে।
হঠাৎ করেই জমিটি দখলে নিয়ে নেয় মিয়ানমার। এরপর একাধিকবার এই জমির দখলদারিত্ব নিয়ে দু’দেশের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
সম্প্রতি সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেয়ার সময় ওই জমিটি ছেড়ে দিয়ে এর থেকে অনেক দূরত্বে কাঁটাতারের বেড়া দিয়েছে মিয়ানমার, যদিও অন্যান্য সীমান্তে মাত্র ১৫০ গজের মধ্যে বেড়া দেওয়া হচ্ছে। তাতে করে ওই জমির ওপর বাংলাদেশের দাবি মিয়ানমার পরোক্ষভাবে মেনে নিয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
জমিটি নিয়ে প্রশাসনে চলছে কাগজপত্র পর্যাবেক্ষণ করার পালা।
পুরানো দলিল দস্তাবেজ বের করে জমির দখল নেওয়ার জন্য আটঘাট বেঁধে নামতে চায় প্রশাসন। জরিপ অধিদপ্তরের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে আছে বাংলাদেশী ওই জমির মালিকরা।
তথ্যসূত্রঃ
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।