আমরত্বের প্রত্যাশা নেই , নেই কোন দাবি দাওয়া.....!
বাজার
বাজার হচ্ছে যে সব স্থানে কেনা বেচা হয়!
মানে সহজ ভাষায় মার্কেট!!!
বর্তমান সময়ে অবশ্য মানীয় বাণিজ্য মন্ত্রীর কল্যাণে বাজারের অর্থ বদলে গেছে। সে যাই হোক আজ বাংলাদেশের বর্তমান বাজার ব্যবস্থা নিয়ে কিছু বাড়তি প্যাচাল । । ।
বাজারে এক জন বিক্রেতা থাকলে তাকে বলে মনোপলি বা একচেটিয়া বাজার।
যেমন আমাদের দেশে বাটা দীর্ঘ দিন একচেটিয়া ব্যবসা করেছে।
আর বর্তমান সময়ে আম জনতা যে সিন্ডিকেট বলে তা হচ্ছে কোন পন্য উৎপাদন বা বিক্রির জন্য একর অধিক ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি। যেমন বাংরাদেশে মোবাইল ফোন কম্পানী গুলো সিন্ডিকেট করে কল রেট একটা সীমা পর্যন্ত রেখেছে।
যাই হোক এই সব অখাদ্য আলোচনার মানে হলো বর্তমানে রব উঠেছে বাজার নিয়ন্ত্রনের জন্য। বাজার কখন্র নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব নয়!!!!!
বাজারে পন্যের চাহিদা থাকলে সে অনুযায়ি যোগান না থাকলে দাম বাড়বেই!!!! আর যারা পন্য আমদানী করে তারা যদি কার্টেল বা সিস্ডিকেট করে তাহলে ভোক্তাবে বেশী দামে কিনতেই হবে।
তা হলে প্রশ্ন কি করলে দাম হাতের নাগালের বাইরে থাকবে। ।
প্রথমেই মন্ত্রীর কথা বন্ধ করতে হবে(এটা অর্থনীতির কোন বিষয় না)
বাজারে যোগান বৃদ্ধি করতে হবে। আমদানি যারা করতে চায় সবাইকে সুযোগ দিতে হবে। ।
আর সরকার কে যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করার মতো পন্য মজুদ রাখতে হবে।
ফলে সিন্ডিকেট বলি আর কার্টেল বলি অথবা একচেটিয়া তখন কোন টাই কাজে আসবে না।
আর সর্বপরি আমদানি কমিয়ে উৎপাদন বাড়াতে হবে।
বি. দ্র. এসব প্যাচাল এই অধমের নিজস্ব। অন্যান্য ফেক্টর পরিবর্তন হলে এসব প্যাচালও পরিবর্তন হবে।
বর্তমান সময়ের চিনির দামের ওপর কেবল এই প্যাচাল!!!!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।