যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
ডিপজল - সিনেমার চরিত্র যার বাস্তবের অনুগামী অথবা পরগামী - দূর্দান্ত গুন্ডা, বদমাশ, জোচ্চর, রাজনীতিবিদ। কিন্তু ইদানিং সিনেমার পোস্টার দেখলে মনে হয় সম্ভবত এখন ডিপজল সিনেমাতে আবির্ভূত হচ্ছেন পজিটিভ চরিত্রে, স্নেহময় পিতা, ত্যাগী ভাই, মায়ের জন্য জীবন উৎসর্গকারী সন্তান হিসাবে।
সাধারণ দর্শকরা ডিপজলের পর্দা ও বাস্তবের জীবন আলাদা ভাবার কোন কারণ খুঁজে পায়নি এতোকাল। পর্দায় সে যেমন বাঞ্চোত হিসাবে আবির্ভূত হতো, বাস্তবেও তার সম্বন্ধে তেমন খবর ছাপা হতো পত্রিকায়। ঢাকাইয়া এফডিসির ফিল্মে একজন ভিলেনের যা যা খাসলত থাকে - সবই ডিপজলের বাস্তব জীবনেও ছিল বলে যা দর্শকদের বিশ্বাস করতে সাহায্য করেছে।
মানে ডিপজল 'ইন সিনেমা অর আউট সিনেমা' ডিপজলই - কোনো ফারাক নাই!
সিনেমায় যেমন কখনও দেখা যায় ভিলেনের বোধোদয় হয় - ডিপজলের জীবনেও তেমন কোন মেটামরফসিস হয়েছে সম্ভবত। পোস্টার দেখে মনে হচ্ছে এখন তার ছবিগুলোতে তিনি আর ভিলেন নন। দর্শকদের কাছে ডিপজল আবির্ভূত হচ্ছেন নায়োকচিত ব্যক্তিত্বরূপে। এবং নিশ্চিত বলা যায় দর্শকরা এবারও ডিপজলকে লুফে নেবে। ভিলেন থেকে সৎমানুষে রূপান্তরিত হয়ে গেলে দর্শক আরো বেশি উৎফুল্ল হয়ে ওঠে।
ডিপজলের ইমেজ পুনরুদ্ধার হয়ে গেছে বোধহয় অলরেডি! চাওয়াটা যদি হয় নিকুত, পাওয়াটা সুনিশ্চিত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।