১। পারিবারিক তথ্যবলী
ক। পিতা- মৃতঃ শফিউদ্দিন আহম্মেদ উরফে সাবু চেয়ারম্যান, গ্রাম- তরগাঁও, ইউনিয়ন- তরগাঁও, পোস্ট- তরগাঁও, থানা- কাপাসিয়া, জেলা- ঢাকা মুসলিমলীগের কেন্দ্রীয় নেতা এবং ১৯৭১ সালে পূর্ব পাকিস্তানের শান্তি কমিটির কেন্দ্রীয় নেতা এলাকায় পাক-হানাদার বাহিনী রাজাকারদের হত্যা, লুট-তরাজ, অত্যাচার এবং ঘর-বাড়ীতে অগ্নিসংযোগের প্রধান সমন্বয়কারী ছিলেন । তরগাঁও গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আওয়াল এবং মোহাম্মদের পাকবাহিনী কর্তৃক হত্যাকান্ডের সাথে সাবু চেয়ারম্যান প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন । স্বাধীনতার পর দালাল আইনে গ্রেফতার হন এবং গ্রেফতার থাকাবস্থায় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাকালে মারা যায় ।
খ। ভাই
(১) মৃতঃ নাছির উদ্দিন আহম্মেদ খোকা, ১৯৭১ সালে রাজাকার ছিল এবং মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে নিহত হয় ।
(২) আশরাফ আহম্মেদ, ১৯৭১ সালে আল- শামস বাহিনীর শীর্ষনেতা ছিল এবং গোলাম আযমের নির্দেশে রেডিও পাকিস্তানে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী বক্তৃতা দেয় । সে একজন যুদ্ধাপরাধী ।
(৩) মৃত-কামাল উদ্দিন আহম্মেদ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিল ।
সে একজন আদম ব্যবসায়ী ।
(৪) জেড ইউ আহম্মেদ, নৌ-বাহিনী প্রধান ভাইদের মত বরাবরই মুক্তিযুদ্ধ চেতনার পরিপন্থি । তিনি সুচতুর ভাবে বিগত চারদলীয় জোট সরকারের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেছেন যা অনেক প্রমান রয়েছে ।
(৫) জামাল উদ্দিন আহমেদ, প্রথমে ছাত্রদল নেতা এবং ২০০০ সাল থেকে কাপাসিয়া শাখার সভাপতি । ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পায় এবং পরে সমোঝোতার মাধ্যমে পরিবর্তন হয় ।
বিএনপির ক্যাডার হিসাবে এলাকায় ত্রাস সৃস্টি করেছে এবং প্রচন্ড মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী । নৌ-বাহিনী প্রধান
২। জেড ইউ আহম্মেদের বিএনএস বঙ্গবন্ধুর সাথে সম্পৃক্ততা
ক। কমান্ডিং অফিসার হিসাবে নিয়োগ । স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় তৎকালীন নৌ-প্রধান অন্য একজন অফিসারকে বিএনএস বঙ্গবন্ধুর কমান্ডিং অফিসারের মনোনয়নের প্রক্রিয়া করেন ।
তিন বৎসর স্বপরিবারে কোরিয়া থাকার লোভে জেড ইউ আহম্মেদ তদবিরের মাধ্যমে মনোনয়ন আদায় করে কোরিয়া যান । অবশ্য তিনি এখন বলে বেড়ান যে তিনি কোরিয়া যেতে চাননি ।
খ। কোরিয়ায় দূর্নীতি
কোরিয়ার শীপ ইয়ার্ডে তিনি দূর্নীতির আকার নেন এবং তা ধামাচাপা দেয়ার জন্য দামী গিফট পাঠান । কোরিয়ায় তার অধীনস্থ কয়েকজন অফিসার জাহাজে দেশে ফেরত আসার পর এ সমস্ত দূর্নীতি ও অনিয়ম সম্পর্কে নৌ- সদর দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেন ।
এখন নৌ- প্রধান হিসাবে তিনি ঐ অফিসারদের বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করছেন।
গ। জাহাজ বাংলাদেশে আগমন ও জোট সরকারের সাথে যোগাযোগ স্থাপন
জাহাজ বাংলদেশে আসার কিছুদিন পর বিএনপি ক্ষমতা গ্রহনের পরই জেড ইউ আহম্মেদ তা যুদ্ধ অপরাধী পরিবার এবং তার স্ত্রীর ভাইদের (যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ক্যাডার) সহায়তায় চারদলীয় জোটের সাথে মিলে যান । জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা রজ্জুকারী তৎকালীন দূর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল মতিনের সাথে তার শ্বশুরের পক্ষের (চট্রগ্রামের অধিবাসী) সাথে জেড ইউ আহম্মদের যোগাযোগ স্থাপিত হয় এবং তিনি রাজসাক্ষী হওয়া সহ সবধরনের গোপনীয় কাগজপত্র ও তথ্য সরবরাহের অংগীকার করেন । সেই হিসাবে জেড ইউ আহম্মেদ নৌ-বাহিনীর আইন লংঘন করে ব্যক্তিগত উদ্দেগে গোপনীয় কাগজপত্র ও তথ্য সরবরাহ করেন ।
এরই ধারাবাহিকতায় জাহাজ সম্পর্কে অনুষ্ঠিত প্রথম সাংবাদিক সম্মেলনে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর সচিব হারিস চৌধুরী যে সমস্ত তথ্য তুলে ধরেন তার কয়েকটির সুত্র হিসাবে কমান্ডিং অফিসারের কথা উল্লেখ করেন । মুলতঃ ঐ সাংবাদিক সম্মেলনের মূল তথ্য দাতা ছিলেন বিএনএস বঙ্গবন্ধুর কমান্ডিং অফিসার জেড ইউ আহম্মেদ । চতুরতার সাথে তিনি কিছু কাগজপত্র আওয়ামীলীগ নেতাদেরকে দিয়েছেন ।
ঘ। জোট সরকারের তদন্ত
জেড ইউ আহম্মেদ কোরিয়ায় প্রজেক্ট টিমের প্রধান ছিলেন ।
সেই সূত্রে জাহাজ নির্মান সংক্রান্ত মূল দায়িত্ব তার ছিল । কিন্তু চারদলীয় জোট সরকারের তদন্ত প্রক্রিয়ায় নৌ-বাহিনীর চারজন তদন্ত মেধাবী ও উচ্চপদস্থ কমডোর এবং প্রজেক্ট টিমের কয়েক জন অফিসার চারদলে চলে যায় । কিন্তু দালাল-রাজাকার চক্র এবং জেনারেল মতিনের আর্শীবাদে প্রজেক্ট টিমের প্রধান জেড ইউ আহম্মদের কোন অসুবিধা হয়নি । বরং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অফিসার যাদের ফ্রিগেট তদন্তে দোষী পাওয়া যায়নি তাদেরকে ঢাকার বাইরে বদলী করা হয় আর জেড ইউ আহম্মেদকে নৌ- সদর দপ্তরে ডাইরেক্টর হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয় ।
ঙ।
হাওয়া ভবনের সাথে সম্পৃক্ততা
জেড ইউ আহম্মদের পদোন্নতির ব্যাপারে হাওয়া ভবনের কোন আপত্তি ছিল না । কিন্তু কোর্ট মার্শালের প্রহসনের নামে অফিসারদের ধরে রাখা হয় যাতে করে তাদেরকে দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে স্বাক্ষী দেয়ানো যায় । তাকে প্রমোশন দিলে এই সমস্ত অফিসারদের কেউ প্রমোশন দিতে হবে না এই বিবেচনায় প্রমোশন এক পর্য্যায়ে স্থগিত করা হয় । নৌ- সদর দপ্তর থেকে সুনির্দিস্ট অনিয়মের অভিযোগে জেড ইউ আহম্মেদকে চাকুরী থেকে অব্যাহতির জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয় । হাওয়া ভবনের নির্দেশে ডিজিএফআই এর তৎকালীন পরিচালক সিআইবি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেজাকুল হায়দার, নৌ-সদর দপ্তরের সরকারী কাগজ পত্র নস্ট করে ফেলেন ।
যে জেনারেল মতিন জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা রজ্জু করেন এবং বেশ কয়েকজন নিরপরাধ নৌ- বাহিনীর অফিসারকে হয়রানির স্বীকার করেন । কিন্তু সেই জেনারেল মতিন তও্বাবধায়ক সরকারে উপদেস্টা হিসাবে সবার আপত্তির মুখে প্রচন্ড চাপ সৃস্টি করে ২০০৮ এর আগস্ট মাসে ক্যাপ্টেন জেড ইউ আহম্মেদকে কমডোর পদে প্রমোশনের ব্যবস্থা করেন । নৌ-প্রধান হওয়া পর্যন্ত জেড ইউ আহম্মদের স্ত্রী চট্রগ্রামে জেনারেল মতিনের ব্যক্তিগত মালিকানাধীন স্কুলের প্রিন্সিপাল হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন ।
চ। ২০০৮ সালের নির্বাচন পরবর্তী কার্যক্রম
২০০৮ সালে প্রমোশন পাওয়ার পরই রাজাকার সন্তান সুচতুর জেড ইউ আহম্মেদ নির্বাচনে আওযামীলীগের নিশ্চিত বিজয় আঁচ করে দলের কিছু নেতার সাথে যোগাযোগ করেন ।
অন্যদিকে তার ভাই জামাল উদ্দিন আহম্মেদ বিএনপি এর টিকিটে নির্বাচনের চেস্টা করে এবং সমস্ত পরিবার চারদলীয় জোটের পক্ষে কাজ করে । বিএনএস বঙ্গবন্ধু তদন্তে ২৪ জন অফিসারকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করা হয় । মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অফিসারদেরকে এই কেইচ এ জড়িত না থাকাতেও হয়রানি করা হয় । ৫ জন কর্মকর্তা চকুরী হারান কিন্তু ফ্রিগেট প্রজেক্টের প্রধান জেড ইউ আহম্মদের কোন ক্ষতি হয়নি । বরং তিনি যুদ্ধাপরাধী পরিবারের সদস্য হিসাবে হাওয়া ভবনের আর্শীবাদে চাকুরীতে বহাল থেকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সরকারের কাছে জোট সরকারের সময়ে সবচেয়ে নির্জাতিত অফিসার হিসাবে স্বীক্রতি লাভ করে, নৌ-প্রধান হিসাবে নিয়োগ পান ।
আদালতে বিচারাধীন ফ্রিগেট কেইচ-এ জেড ইউ আহম্মেদ কোন আসামী নন । তা হলে এই কেইচ-এ জোট সরকার কোরিয়ায় প্রজেক্ট টিমের প্রধান জেড ইউ আহম্মেদকে রাজস্বাক্ষী ছাড়া কি হিসাবে ব্যবহার করে অবৈধভাবে সমস্ত তথ্য ও কাগজপত্র দিয়ে জেড ইউ আহম্মেদ সে ব্যবস্থাই করেছিলেন ।
৩। জেড ইউ আহম্মেদ সম্পর্কে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য
ক। নৌ-বাহিনীতে যোগদান সম্পর্কিত অনিয়ম ।
সশস্ত্র বাহিনীর অফিসারদের ভর্তির জন্য ISSB (Inter Service Selection Board) কৃতকার্য হওয়া আবশ্যক । তিনি ISSB-®a অকৃতকার্য এবং নির্ধারিত উচ্চতা থেকে খাট । তদবিরের মাধ্যমে অবৈধভাবে ভর্তি হন । ভর্তি জনিত অনিয়মের জন্য এমন কি নাবিকদের চাকুরিচ্যূত করা হয় । একজন নৌ-প্রধান যোগদানের শর্তবলীতে অযোগ্য হওয়াটা অত্যন্ত দুঃখজনক ।
খ। ট্রেনিং এ ফলাফল । . জেড ইউ আহম্মেদ ক্যাডেট বেসিক ট্রেনিং এ ভাল করেন । কিন্তু পরবর্তীতে যে সমস্ত ট্রেনিং এর ফলাফল দিয়ে একজন মেধাবী নৌ-অফিসারের উৎকর্ষতা যাচাই করা হয় যেমন স্পেশালাইজেশন কোর্স, স্টাফ কোর্স, এনডিসি কোর্স ইত্যাদি কোর্সে তিনি সাদামাটা ভাবে উত্তীর্ণ হন । তুলনামূলকভাবে তার সাথের অফিসাররা ভাল ফলাফল করে নৌ-বাহিনীর সুনাম বৃদ্ধি করেন ।
সামরিক বাহিনীর অফিসারদের ভিতর একটি বিশেষ যোগ্যতা হলো সামরিক বাহিনী স্টাফ কলেজে DS (Directing Staff) হিসাবে দায়িত্ব পালন । তিনি স্টাফ কের্সে খারাপ ফলাফলের জন্য এই যোগ্যতা অর্জনে ব্যর্থ হন ।
গ। নৌ সদর দপ্তরে চাকুরীর অভিজ্ঞতা । নৌ-অফিসারদের জন্য নৌ-সদরে গুরুত্বপূর্ন পরিদপ্তরের ডাইরেক্টর হিসাবে দায়িত্ব পালন করা একজন সিনিয়র অফিসার হিসাবে দায়িত্ব পালনের জন্য অত্যন্ত জরুরী ।
জেড ইউ আহম্মেদ স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ডাইরেক্টর হিসাবে দায়িত্বপালনের জন্য নিয়োগ পাননি । শুধুমাত্র বিএনপি এর সময় যখন ফ্রিগেট কেইচ সংশ্লিস্ট ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল অফিসারদের ঢাকার বাইরে নিয়োগ দেয়া হয় তখন জেড ইউ আহম্মেদকে কম গুরুত্বপূর্ন সিগন্যাল পরিদপ্তরের ডাইরেক্টর করে হাওয়া ভবনের নির্দেশে ।
ঘ। এরিয়া কমান্ডার হিসাবে চাকুরীর অভিজ্ঞতা । নৌ-বাহিনীর সিনিয়র অফিসারদের গড়ে উঠানোর জন্য নেভাল এরিয়া কমান্ডার হিসাবে দায়িত্ব পালন করতে হয় যা খুবই গুরুত্বপূর্ন সেনাবাহিনীর জিওসি এর মত ।
তিনি মাত্র দুই মাস এরিয়া কমান্ডার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন । তাকে ২০০৮ এর শেষের দিকে চট্রগ্রামে ফ্লিট কমান্ডার (কমব্যান) হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন এবং সেই সময় মায়ানমারের যুদ্ধ জাহাজ বাংলাদেশ জলসীমায় গ্যাস রিগ স্থাপন করলে অত্যন্ত জরুরি নিরাপত্তা অবস্থার সৃস্টি হয় । লজ্জার বিষয় যে, তিনি এই সময় বিভিন্ন অজুহাতে মেরিন একাডেমীর কমান্ডান্টের দায়িত্ব হস্তান্তরে গড়িমসি করে বিদেশ চলে যান । পরে মায়ানমারের সৃস্ট যুদ্ধাবস্থার অবসান হলে তিনি নৌ-বাহিনীতে কমব্যান হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন । দুঃখের বিষয় এই যে এই ধরনের দেশ বর্জত একজন অফিসার এখন নৌ-বাহিনীর প্রধান ।
ঙ। নৌ-বাহিনী প্রধান হিসাবে নিয়োগ । জেড ইউ আহম্মেদকে নৌ-বাহিনী প্রধান করায় তিনি দম্ভ করে বলেছেন যে তার কাছে শেখ হাসিনা সম্পর্কে স্পর্শকাতর তথ্য আছে । যে জন্য অন্যান্য যোগ্য অফিসার থাকতেও তাকে রাতের বেলা চট্রগ্রাম থেকে ডেকে এনে প্রমোশন দিয়ে নৌ-প্রধান করা হয়েছে । তার জীবনের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে এবং নৌ-বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের বাচ্চাদের সায়েস্তা করে তিনি তা দালাল বাবা- ভাইদের স্বপ্ন পূরণ করবেন ।
এজন্য তিনি চার বৎসরের নিয়োগ নিয়েছেন এবং আরও এক বৎসর নিয়োগ বাড়াতে সরকারকে বাধ্য করবেন । শেখ হাসিনার আশে-পাশে সবাইকে তিনি মেনেজ করে ফেলেছেন । তিনি ঘনিস্টজনদের সাথে আরও বলেছেন যে রাজাকার সন্তান হওয়ার ব্যাপারটি সরকার জানতে পারলেও কোন অসুবিধা নেই কারণ তার কাছে ট্রাম কার্ড রয়েছে । তিনি উল্লেখ করেন যে, অদুর ভবিষ্যতে এমন কিছু ঘটনা ঘটাবেন যাতে করে শেখ হাসিনা চোখে অন্ধকার দেখবেন ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।