আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি
মহান আল্লাহ স্বামীকে স্ত্রীর উপর বিশেষ মর্যাদা দান করেছেন এবং স্বামীর জন্য স্ত্রীর প্রতি বিরাট অধিকার নির্ধারন করে দিয়েছেন। স্বামীকে সন্তুষ্ট রাখা, মনোরঞ্জনে সচেষ্টা থাকা অত্যন্ত সওয়াবে কাজ এবং তাকে অসন্তুষ্ট করা চরম গোনাহের কাজ। এ সম্পর্কে রাসুল (সাঃ) এর কয়েকটি হাদিসঃ
১. মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এরশাদ করেন- যে নারী পাঁচ ওয়াক্ত নামায় পড়বে, রমজানের রোজা আদায় করবে, নিজের ইজ্জত ও সতীত্ব রক্ষা করবে এবং স্বামীর পূর্ন আনুগত্য করবে, সে জান্নাতে যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশ করতে পারবে।
২. মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এরশাদ করেন- যে নারী এমন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে যে, স্বামী তার প্রতি সন্তুষ্ট তার জন্য জান্নাত অনিবার্য হয়ে যায়।
৩. মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এরশাদ করেন- তিন ব্যক্তি এমন আছে যাদের নামায ও অন্যান্য কোন এবাদত কবুল হবে না-
ক. এমন ক্রিতদাস যে তার মনিবের নিকট থেকে পালিয়ে যায়।
খ. এমন নারী যার প্রতি তার স্বামী অসন্তুষ্ট।
গ. এমন ব্যক্তি যে মদ পানে মত্ত থাকে।
৪. এক ব্যক্তি রাসুল (সাঃ) কে জিজ্ঘাসা করলো- ইয়া রাসুল্লাহ! সর্বোত্তম নারী কে? উত্তরে তিনি বললেন! ঐ নারী যে তার স্বামীকে আনন্দ দেয়, যখন সে তার দিকে তাকায়। স্বামীর কথা মান্য করে এবং তার জীবন ও সম্পদের ক্ষেত্রে এমন কিছু করেনা, যা সে অপছন্দ করে।
এই সম্পর্কে আরো হাদিস আগামীতে পোষ্ট করা হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।