আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আবদুল জলিলের জন্যে কাফনের কাপড়!

সবাইকে শুভেচ্ছা...
আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত সাধারন সম্পাদক মোঃ আবদুল জলিলকে তার বাচালতার মূল্য দিতে হল ইংল্যান্ডের মাটিতে। দেশটির বামিংহাম শহরে কথিত যুবলীগ নামের পেশী সংগঠনের কতিপয় নিবেদিত পান্ডা জলিলের উপর ঝাপিয়ে পরে জবাব দেয় এই নেতার নেত্রী বিরোধীতার স্পর্ধাকে। ঢাল নাই তলোয়ার নাই নিধিরাম সর্দার মার্কা রাজনীতিবিদ আবদুল জলিল দলের সাধারন সম্পাদক পদ সহ মন্ত্রীত্ব হারিয়েছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় নেত্রীর বিরুদ্বে কথা বলে। এতদিনে উনার হুশ হয়েছে, তাই কথা বলতে শুরু করেছেন নেত্রীর একক রাজত্ব নিয়ে। হিসাব মতে এবং উনার নিজ বক্তব্য যাচাই বাছাই করলে এটা ধরে নিতে হবে আবদুল জলিল ক্লিনিক্যালি ডেড! এমন একটা তথ্য দিয়েই যৌথবাহিনীর ইন্টেরোগেশন সেল হতে অব্যাহতি নিয়েছিলেন ভবিষতে রাজনীতি হতে দূরে থাকার মূচলেকা দিয়ে।

এ সম্পর্কিত একটা ওসিয়তনামাতেও সই করেছিলেন এই বয়োবৃদ্ব নেতা। যেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিদায় নিল ওমনি ভোজবাজি পালটে লাশ হতে ৩০ বছর বয়ষী তরুনের তালিকায় নাম লেখালেন। রাষ্ট্রীয় চোর এই নেতা অতীতের গৌরব্জ্বল ভূমিকার দোহাই দিয়ে তলে তলে জমিয়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়; ব্যাংকের মালিকানা সহ বহু সম্পদের মালিক হয়ে অফিস করছেন সোনার গা হোটেলে বসে। একটা কথা বোধহয় এই নেতার মগজ পর্য্যন্ত পৌছায় নি, বর্তমানের আওয়ামী লীগ মানেই শেখ পরিবার, আর এই পরিবারের বিরুদ্বে কথা বলে উনি দলীয় পদ অথবা মন্ত্রীত্ব পাবেন এমনটা আশা করে হবে হাবা হাসমতের সূরসূরানি হাসির মত। বাংলাদেশকে আগামী ২৯৯ বছরের জন্যে ইজারা দেয়া হয়েছে শেখ এবং মজুমদার পরিবারের কাছে।

রাজনীতির বাজারে টিকতে গেলে হাসিনার মত চাদাবাজ সন্ত্রাষী নেত্রী এবং খালেদার মত অশিক্ষিত অপদার্থ রাষ্ট্রীয় চোরদের আন্ডার গার্মেন্টস পরিস্কার করেই টিকে থাকতে হবে। এর অন্যথা হলেই জলিলের অবস্থা হবে, তা বাংগালী অথবা বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদীদের হজম করার সময় এসেছে। মোঃ আবদুল জলিল সাহেব, আপনার মৃত্যু হয়ে গেছে, রাজনৈতিক মৃত্যু। এবার দেশে ফিরে কাফনের কাপড় পরার জন্যে তৈরী হউন। ইন্না লিল্লাহে ...... রাজেউন! বামিংহামের সন্মানিত সন্ত্রাষীবৃন্দ! বন্যরা বনে সুন্দর, বামিংহামে নয়।

দেশে আসুন, জাতীয় বীরের সন্মান দিয়ে বরন করা হবে আপনাদের।
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.