সাপ-লুডু খেলছি বিধাতার সঙ্গে
বিডিয়ার ডিজির ওর্দ্ধ্যত্বে মাথা ঠান্ডা রাখতে পারছিনা। বলে কিনা, বিডিয়ারের পোষাকে রক্ত লেগেছে, তাই ওই পোষাক আর পড়বেনা। ঐ বেটারে জিগাইতে মন চায়, এ পর্যন্ত ৩২ বছর যে পোষাক পইরা ভাত খাইছে, সেই সেনা বাহিনীর পোষাকে কত রক্ত, তা কি তার মনে নাই? বঙ্গবন্ধুরে মারছে কারা? জিয়াউর রহমানরে মারছে কারা ( ঐ সময় ডিজি মইনুল চট্টগ্রামের রাস্তায় ক্যাপ্টেন হিসাবে পেট্টোলে ছিলেন)। এর পর নানা সময় সেনা বিচারের নামে প্রহসন কইরা শতাধিক সেনা অফিসাররে ফাসি দিয়া মারছে কারা? এই সব হত্যাকান্ডে কি সেনাদের শরীলে রক্ত লাগে নাই? ঐ পোষাক যদি পইরা ৩২ বছর চলতে পারো, তাহলে এখন কোন খুটির জোরে সে এত বড় অস্পর্ধা দেখায়?
এক সময় বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ডিজি মইনুল নিজেরে কি তার গুরু তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলের মঈন ভাবছেন নাকি? এই সেনা গুলা এই দেশে নিজেদেরে কি ভাবে। সংসদে আলোচনা হয় নাই, মন্ত্রী পরিষদে অনুমোদন হয় নাই, বিল পাশ হয় নাই, কিন্তু ঐ বেটা নিজে নিজে বিডিয়ারের নাম পোষাক পাল্টাই ফেলছে, ঐ নামে ঈদ কার্ডও বিতরণ করছে।
অনেকেই, স্পেশালী বিরোধীদল অভিযোগটা করেন যে, সরকার ক্ষমতায় আসবার সময় দাসখত দিয়েছে, হাচা কিনা জানতে ইচ্ছে করছে। না হয় এখনো তার ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহন করা হচ্ছেনা কেন?সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের মতে, তার মত অপরাধ এক জন সামান্য সেকেন্ড লেফট্যানেন্টও করলে তারে শাস্তি পেতে হত। ডিজির খুটি কোথায়। অবশ্য এর মধ্যে স্বরাস্ট্র মন্ত্রী , প্রতিমন্ত্রী মুখে লাগাম দিলেও সচিব বলছেন, সরকার বিষয়টা জানতো। দেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীরে নিয়া এত ঢাকগুমগুম কেন? খোলাসা কইরা জানতে চাই।
[link|http://www.amadershomoy.com/content/2009/09/17/news0512.htm]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।