পাখি এক্সপ্রেস
দেয়ালে আমার ছবিটি গত দশবছর একইরকম নয়!
গত কাল বা পরশু থেকে পুরোনো বইয়ের গন্ধ আর
চেহারার পাশে বর্ষার ফুল জ্বলতে দেখেছি।
ঘরে দেবতার আগমন বন্ধ হবার আগ পর্যন্ত
মায়ের বালিশের নীচে দু:স্বপ্ন ত্যাগ করতো-
তখন ছবিটি দিনে একবার দেখতাম।
চোখের রঙ, ঠোঁটের গড়ন ইত্যাদি বদলে যেতে দেখি-
সবুজ রং আর সমুদ্রপ্রেমী পাহাড়ের শরীর মা' এখনো টের পাননি।
ছবিটি মা'র মতো অবলা নয় এবং কবিতার মতো ধূর্ত নয়,
ফ্রেমে কিছু নারীদৃষ্টি অথবা বুকের নড়ছড় আটকে আছে।
সাদাকালো বস্তুটির ভ্রু আর ঠোঁটে পেন্সিল চালিয়েছি
মেয়ে অতিথিদের সময় নষ্ট করতে- সে চেষ্টার প্রমান দেখি।
ছবির মানুষটিকে বের করে রোদ দেখিয়ে শূন্যে দাঁড়াতে দিই এবং
ক্রীতদাসের চিৎকার শুনিয়ে সমকালীন বাণী গাইতে বলি।
এবার ফাঁসির মঞ্চের গম্ভীরতায় প্রয়োজনীয় সময় বানিয়ে
বাণিজ্যে পাঠাবো নতুন আবিষ্কৃত দ্বীপে।
রাতে ঘুমানোর আগে একটি সাদাকালো কবুতর দেখার ইচ্ছে হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।